কানাডায় 'বিজনেস ভিসা' অনেকেই মনে করেন সহজ। টাকা থাকলেই হয়। কিন্তু 'বিজনেস ভিসা' পেতে যেমন ধাপ পার হতে হয়, তেমনি এ ভিসা পেলেও সেটি পিআর ভিসা নয়।
Published : 06 Dec 2022, 02:11 PM
সেদিন একজন ইমেইলে আমাকে জানালেন, তিনি কানাডায় 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরির জব চাকরি পেতে আগ্রহী। মনে প্রশ্ন জাগলো, ভদ্রলোক 'এ' বা 'বি' ক্যাটাগরির চাকরি বাদ দিয়ে 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরি নিয়ে কেন এতোটা আগ্রহী হয়ে উঠলেন!
ইমেইলের সাথে জুড়ে দেওয়া তার সিভি ও অন্যান্য কাগজপত্র দেখলাম। তিনি একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ পাস করে ব্যাংকে চাকরি করছেন কয়েক বছর ধরে। ব্যাংকিংয়ে মাঝারি মাপের এক পদে রয়েছেন। বেতনও ভালো। এমন উচ্চশিক্ষিত পদস্থ কর্মকর্তার মাথায় 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরির চাকরির চিন্তা এলো কিভাবে- তা জানতে তার সাথে কথা বলতে মন চাইলো। উল্লেখ্য, 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরির চাকরিতে উচ্চ শিক্ষার দরকার হয়না।
তার দেওয়া নম্বরে ফোন দিতেই পেয়ে গেলাম।
বললাম, “আপনার প্রোফাইল দেখেছি। দয়া করে জানাবেন, 'এ' বা 'বি' ক্যাটাগরি বাদ দিয়ে আপনি 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরির জবে আগ্রহী কেন? আপনি তো উচ্চশিক্ষিত মানুষ।”
জবাবে বললেন, “কেবল 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরি শুধু নয়, বিজনেস বা ইনভেস্ট ক্যাটাগরিতেও আমি কানাডা যেতে আগ্রহী।”
“আগে বলুন, 'এ' বা 'বি' ক্যাটাগরি নয় কেন? আপনি তো বেশ উচ্চশিক্ষিত মানুষ”, পুনরায় আমার প্রশ্ন।
এবার তিনি উত্তর দিলেন, “কারণ, ওগুলোতে আইইএলটিএস লাগে; 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরির জব, বা বিজনেস ক্যাটাগরিতে তা লাগে না। তাছাড়া, বিজনেস ক্যাটাগরিতে ভালো অংকের টাকা দেখালেই ইমিগ্রেশন হয়ে যায়। আমার টাকার সমস্যা হবে না।”
আমি শুনে বললাম, “এসব তথ্য বড়জোর অর্ধসত্য, যা কোনওভাবেই নির্ভরযোগ্য নয়। কেউ বিশেষ উদ্দেশ্যে আপনাকে এসব তথ্য দিয়ে থাকতে পারেন। কিছু সঠিক তথ্য দেই; আপনার কাজে লাগতে পারে।”
“প্রশ্ন হলো, আপনি কি 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরি, অর্থাৎ নিম্নমানের (বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে) চাকরিতে আবেদন করলেই আপনাকে সে চাকরি দেয়া হবে? না, কানাডার নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রথমেই দেখবে ওই কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা আপনার আছে কি নেই। অর্থাৎ, উচ্চশিক্ষিত বা উঁচুপদে কাজ করার সুবাদে আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অপেক্ষাকৃত নিম্ন পদে চাকরি পাবার যোগ্যতা অর্জন করে ফেলেন নি।”
এবার পাঠকদের একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা আরো পরিষ্কার হবে।
ধরুন, পদার্থ বিজ্ঞানে আপনার পিএইচডি ডিগ্রি আছে। আপনি চাইছেন কানাডার কোন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে যেখানে পিএইচডি দরকার নেই। কানাডা কিন্তু আপনাকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে চাকরি দেবে না। কেননা, স্কুলের শিক্ষক হবার জন্য যে ব্যাচেলর অব এডুকেশন ডিগ্রি দরকার তা আপনার নেই। আপাতদৃষ্টিতে আপনি নিজেকে স্কুল শিক্ষক পদের জন্য ওভার কোয়ালিফাইড বা অতিযোগ্য মনে করলেও কানাডার দৃষ্টিতে আপনি স্কুল শিক্ষক পদে আবেদনের অযোগ্য। কেবল স্কুল শিক্ষক কেন, ওই পিএইচডি ডিগ্রি নিয়ে আপনি কানাডায় একটা নাপিতের দোকানও খুলতে পারবেন না। কেননা, পিএইচডি ডিগ্রি থাকলেও নাপিত হবার জন্য যে পড়াশোনা এবং ট্রেইনিং দরকার তা আপনার নেই। এটাই কানাডার বাস্তবতা।
মোটকথা, আপনি যখন আপনার এমবিএ ডিগ্রি, এবং সেই সাথে, ব্যাংকিং সেক্টরের অভিজ্ঞতা দিয়ে 'সি' বা 'ডি' ক্যাটাগরির চাকরির আবেদন দাখিল করবেন তখন সঙ্গতকারণেই আপনার সে আবেদন অনুমোদন পাবে না। ইমিগ্রেশন অফিসারও এ ধরনের অসঙ্গতিপূর্ণ আবেদন দেখে বিরক্ত হবেন। তাই, আপনার উচিত হবে আপনার পড়াশোনা ও কাজের অভিজ্ঞতার সাথে মানানসই পর্যায়ের চাকরির চিন্তা করা। যে বিষয়টি আপনার নিজের যুক্তিতেই টেকে না তা ভিসা অফিসারের বিবেচনায়ও টেকার কথা নয়।
এবার বিজনেস ইমিগ্রেশন নিয়ে আলোচনা করা যাক।
প্রথমেই বলি, কানাডায় এ মুহূর্তে এমন কোন বিজনেস প্রোগ্রাম বা ইনভেস্টর ক্যাটাগরির ইমিগ্রেশন নেই যা আপনাকে সরাসরি কানাডার স্থায়ী অভিবাসন (বা পিআর স্ট্যাটাস) দিয়ে দেবে; (ব্যতিক্রম, SUV, যা নিয়ে নিচে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো।) ইউটিউব, ফেইসবুক বা অন্যান্য মিডিয়ায় ভিউয়ার বাড়ানোর জন্য অনেকে যেসব মুখরোচক তথ্য দিয়ে আপনাকে প্রলুব্ধ করতে চাইছেন, আপনার উচিত হবে তাদের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা। দুঃখজনক হলেও সত্য, অনেক উচ্চশিক্ষিত সজ্জনও এসব অসত্য বা অর্ধসত্য তথ্যে বিভ্রান্ত হচ্ছেন নিয়মিত।
বিজনেস ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত যে স্ট্রিমগুলো চলমান আছে সেসবের বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করা সহজ নয়। অধিকন্তু, সবকয়টি ধাপ পেরিয়ে চূড়ান্ত সফলতা অর্জন করার পর দিনশেষে আপনি যা পেতে পারেন তা কিন্তু কানাডার পিআর স্ট্যাটাস নয়, ওয়ার্ক পারমিট বা সাময়িক কাজ করার অনুমোদন কেবল।
ওয়ার্ক পারমিট একটি অস্থায়ী অভিবাসন বা টেম্পরারি ইমিগ্রেশনপত্র, অন্যদিকে, পিআর স্ট্যাটাস স্থায়ী অভিবাসন বা পারমেনেন্ট ইমিগ্রেশন। দুটো এক নয়। ওয়ার্ক পারমিট হাতে পেয়ে যদি পিআর স্ট্যাটাস পেয়ে গেছেন মনে করেন তবে তা আপনারই ভুল।
ধরুন, আপনি একটা নতুন ব্যবসা কানাডায় প্রতিষ্ঠা (establish) করার যুক্তি দেখিয়ে বিজনেস ক্যাটাগরিতে ওয়ার্ক পারমিট পেতে সক্ষম হলেন, এবং সেই সূত্রে অস্থায়ীভাবে কানাডা গেলেন। ধরা যাক, আপনাকে দেড় বা দুবছর সময় দিয়ে আপনার প্রতিশ্রুত ব্যবসা কানাডায় প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ দিলো কানাডা। এই বেঁধে দেওয়া সময়ের পরে কিন্তু কানাডার উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ যাঁচাই করে দেখবে আপনি আসলেই আপনার বিজনেস আইডিয়া বা প্ল্যান সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন কিনা। আপনাকে সাময়িক ওয়ার্ক পারমিট দেবার উদ্দেশ্য কিন্তু তা-ই। মূল্যায়নকারী কর্তৃপক্ষের বিবেচনায় আপনি ব্যবসায় অসফল বিবেচিত হলে, অর্থাৎ তাঁদের প্রতিবেদন আপনার বিপক্ষে গেলে, ওয়ার্ক পারমিট বাতিল করে আপনাকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে।
কানাডা ইংরেজি ভাষাভাষী একটি দেশ। নিজেকেই প্রশ্ন করে দেখুন, ইংরেজিতে দুর্বল হলে আপনি সেদেশের স্থানীয় মানুষ বা আপনার কর্মচারীদের সাথে কতটা কার্যকর যোগাযোগ বা সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন? আপনি যদি ভেবে থাকেন, ইংরেজিতে দক্ষ কাউকে দিয়ে কানাডায় আপনার ব্যবসা ম্যানেজ করবেন; তা কিন্তু কানাডার ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ মানবে না। সশরীরে কানাডায় উপস্থিত থেকে আপনার ব্যবসা আপনাকেই দেখভাল করতে হবে। বিজনেস ইমিগ্রেশনে এটা একটা অবশ্য পালনীয় শর্ত।
তারমানে, আপনি দেশে বসে কানাডায় লোক নিয়োগ করে আপনার ব্যবসা চালাবেন, আর, মাঝে মাঝে কানাডা ঘুরে আসবেন, তা কিন্তু হবে না।
উল্লেখ্য, ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণ করতে আইইএলটিএস স্কোর দরকার, তা যে ক্যাটাগরির আবেদন হোক না কেন। ইংরেজিতে একটা গ্রহণযোগ্য পর্যায়ের সক্ষমতা না থাকলে আপনি ভাষার দক্ষতায় কোনও পয়েন্ট পাবেন না। সাধারণভাবে, কানাডা অভিবাসন পয়েন্টভিত্তিক। অধিকন্তু, আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু করার আগে ইমিগ্রেশন অফিসার আপনার সাথে অনলাইনে, বা কানাডায় ডেকে নিয়ে আপনার সাথে কথা বলবেন। ইংরেজি ভাষায় অতি দুর্বল হলে ইমিগ্রেশন অফিসারের সাথে সেই ইন্টারভিউ আপনি যথাযথভাবে মোকাবেলা করতে পারবেন না। আপনার ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন প্রত্যাখ্যানের এটিও একটি কারণ হতে পারে; 'পিআর স্ট্যাটাস' সে তো অনেক দূরের বাদ্য।
আরেকটি বিষয় আপনার বিবেচনায় থাকা দরকার। ইমিগ্রেশন অফিসার ব্যবসা সম্পর্কে আলাপের জন্য কানাডা ডেকে পাঠালে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসার আবেদন দাখিল করতে হবে। সে পর্যায়েও আপনার ভিসা অনুমোদিত না হবার সম্ভাবনা রয়েছে। এবার বুঝুন, হাতে অঢেল টাকা থাকলেই কানাডার বিজনেস ইমিগ্রেশন পাওয়া বাঁ হাতের খেল কিনা।
কানাডিয়ান স্টার্ট আপ ভিসা (SUV) একটি পাইলট প্রোগ্রাম, যেখানে পিআর আবেদন এবং ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন একই সাথে দাখিলের সুযোগ রয়েছে। তবে, আবেদনকারীর বিজনেস আইডিয়ায় কানাডার ডেজিগনেটেড অর্গানাইজেশনের (অর্থ বিনিয়োগে) সমর্থন পাওয়া খুবই কঠিন, এবং একইসাথে, পিআর আবেদন প্রসেসিং এর সময় অতি দীর্ঘ (তিন বছর বা তারও অধিক) বলে প্রোগ্রামটি নিয়ে এখানে বিস্তারিত লিখছি না। পাঠকের আগ্রহ পরিলক্ষিত হলে পরবর্তীতে স্টার্ট আপ ভিসা নিয়ে একটি পৃথক পর্ব লেখার পরিকল্পনা আছে।
এ লেখার লক্ষ্য কিন্তু বিজনেস ইমিগ্রেশনের ব্যাপারে আমার পাঠক ও অনুরাগীদের নিরুৎসাহিত করা নয়। মূল লক্ষ্য, ইউটিউব, ফেইসবুক, ইত্যাদির অর্ধসত্য বা অসত্য চটকদারী বিজ্ঞাপনে প্রভাবিত হয়ে 'সি', 'ডি' ক্যাটাগরির জব বা, বিজনেস ক্যাটাগরিতে আবেদনের নামে অহেতুক অর্থ ও মূল্যবান সময় ব্যয় না করার পরামর্শ দেওয়া। বিজনেস ক্যাটাগরিতে আবেদনের জন্য আপনি আসলে কতটা উপযোগী তা শুরুতেই কোন সৎ ও অভিজ্ঞ ইমিগ্রেশন কন্সাল্টেন্টকে (আরসিআইসি) দিয়ে যাচাই করিয়ে নিলে আপনি বড় ধরনের আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি হতে রক্ষা পেতে পারেন।
যাক, লেখাটি আর দীর্ঘ না করি। কানাডায় পড়াশোনা, বা ইমিগ্রেশন বিষয়ে কোনও বিশেষ প্রশ্ন থাকলে আমাকে নিচের ইমেইল ঠিকানায় জানাতে পারেন। পরের কোনও লেখায় আপনার আগ্রহের প্রতিফলন ঘটানোর প্রয়াস থাকবে।
তবে, বর্তমান পর্বসহ এ সিরিজের অন্য পর্বগুলোতে কানাডা ইমিগ্রেশন বিষয়ে যে সাধারণ আলোচনা করা হয়েছে তা যেন কোনভাবেই লিগ্যাল অ্যাডভাইজ বা, আইনি পরামর্শ হিসেবে বিবেচনা করা না হয়। সুনির্দিষ্ট আইনি পরামর্শ দেওয়া হয় ব্যক্তিগত সাক্ষাতে, সাধারণ আলোচনায় নয়। মনে রাখবেন, প্রত্যেকের ইমিগ্রেশন কেইসই কোন না কোনভাবে আলাদা। তাই, একই ধরনের সমাধান সবক্ষেত্রে সমান সুফল নাও বয়ে আনতে পারে।
এছাড়া, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম-এ নিয়মিত চোখ রাখুন কানাডা ইমিগ্রেশন নিয়ে আমার নতুন নতুন লেখা পড়তে।
লেখক: কানাডীয় ইমিগ্রেশন কনসালটেন্ট, আরসিআইসি। পরিচালক, এমএলজি কানাডা ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস।
ইমেইল: [email protected]; / ফেইসবুক: ML Gani
এ লেখকের অন্যান্য লেখা:
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি- ০১: ইংরেজি ভাষার গুরুত্ব
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি-০২: চিকিৎসা বিদ্যার কদর এবং ভর্তির যোগ্যতা
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি-০৩: কনসালটেন্ট কতটা জরুরি?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি- ০৪: ‘স্কুলিং ভিসা’য় আপনি নিজেও কি কানাডায় যেতে পারেন?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি- ০৫: বয়স্করা কেন, কিভাবে কানাডায় পড়তে যাবেন?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি- ০৬: আপনার কানাডিয়ান জব অফার ঠিক আছে তো?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি- ০৭: বিয়ে করে কানাডা যেতে চান?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি-০৮: কানাডায় পড়াশোনার সিদ্ধান্ত নিতে কী কী বিবেচনায় রাখবেন?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ০৯: আপনি কি বাস্তবেই ‘কমন ল' সম্পর্কে আছেন?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১০: আপনাকে কানাডায় প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১১: একজন কানাডিয়ান কাকে কানাডায় স্পনসর করতে পারেন, কাকে পারেন না?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১২: আপনি কি সরাসরি কানাডার সিটিজেন হবার আবেদন দাখিল করতে পারেন?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১৩: কানাডার ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে যেটুকু না জানলেই নয়
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১৪: দ্বৈত অভিপ্রায় নিয়ে কি কানাডায় যাওয়া যায়?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১৫: কানাডা ভ্রমণ বা ইমিগ্রেশনে ভুল তথ্য উপস্থাপন কতটা মারাত্মক হতে পারে?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১৬: ইমিগ্রেশন কন্সাল্টেন্সির নামে একটি প্রতারণার কাহিনী
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১৭: স্ত্রীকে নির্যাতনের শেষ ফল কী?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১৮: শিক্ষার্থী ভিসা নিয়ে যা জানতে হবে
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ১৯: কানাডার পিআর স্ট্যাটাস কি আসলেই স্থায়ী?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২০: শরণার্থী হিসেবে অভিবাসন আবেদনে করণীয়
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২১: স্টাডি পারমিট বা স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন কেন প্রত্যাখ্যাত হয়?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২২: কনসালটেন্ট এর এজেন্ট কি ইমিগ্রেশন সেবার চুক্তি করতে পারে?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২৩: বড় ডিগ্রি যেভাবে লক্ষ্য অর্জনের পথে বাধা
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২৪: কত দামের বাড়ি কিনলে কানাডার পিআর পাওয়া যায়?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২৫: এলএমআইএ কী এবং কিভাবে পাওয়া যায়?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২৬: ইমিগ্রেশন এজেন্টের ভুলে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন কি?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২৭: ‘কনসালটেন্ট’ ভেবে এজেন্টের পাল্লায় পড়েননি তো?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২৮: 'এক্সপ্রেস এন্ট্রি' মানে কি বর্ধিত ফি'তে এক্সপ্রেস সার্ভিস?
কানাডা অভিবাসনের টুকিটাকি ২৯: স্কলারশিপ পেলেই কি বিদেশে যাবেন!