ফেইসবুকে ‘কথা’ দিয়ে যারা গাছ লাগান, আর রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচর্যার ব্যবস্থা না করে যারা গাছ লাগান, তাদের মধ্যে কোনো তফাৎ খুঁজে পাওয়া যায় না।

প্রশ্ন হলো, একমাত্র ত্যানা প্যাঁচানোর বিদ্যায় পারদর্শী এই ফেইসবুক প্রজন্মকে লইয়া আমরা কোথায় যাইব? কী করিব?

‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’ এই কথাও অনেকে বিশ্বাস করেন না। ধর্মীয় আচার পালন আর উৎসবকে গুলিয়ে ফেলেন অনেকে।

যৌবনে নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে স্বদেশ ও স্বজাতির জন্য সবকিছু বিসর্জন দিলেও এই বিপ্লবী নারী রাষ্ট্রীয় সম্মান পাননি। তাকে একুশে পদক বা স্বাধীনতা পদকও দেওয়া হয়নি।

ঘরে, রাস্তায়, গণপরিবহনে তো বটেই স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত নারীর জন্য হয়রানির উন্মুক্ত ক্ষেত্র।

কাপ্তাই হ্রদের পানিতে দুলে দুলে সময় কাটবে; সঙ্গে মিলবে প্রকৃতির সৌন্দর্য।

মতামতের, জীবনযাপনের, কাজের, শিল্পচর্চার, ভালোবাসার, যৌনতার স্বাধীনতা নারীর ক্ষেত্রে সবটাই পিতৃতন্ত্রের অনুমোদনসাপেক্ষ। বিয়ের পর একটি মেয়ের জীবনযাপন ‘কেয়ার অব’ হয়ে যায় পুরুষের বাড়ির ঠিকানায়।

আগুন আর লোভ বাড়তে দিলে সর্বগ্রাসী হয়ে ওঠে দুটোই। কাজেই আগুন যেন না লাগে, তা নিশ্চিত করতে সম্ভাব্য সবকিছুই করতে হবে। আগুন নিয়ে খেলা বন্ধ করতে হবে এখনই।