গাজীপুরে শান্তিপূর্ণ ভোট শেষে ফলের অপেক্ষা

ইভিএমে ভোট হওয়ায় প্রচলিত গণনা পদ্ধতির ঝামেলা নেই। কেন্দ্রভিত্তিক ফল পাওয়ার পর বঙ্গতাজ মিলনায়তনের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে একীভূত ফলাফল ঘোষণা করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 25 May 2023, 10:16 AM
Updated : 25 May 2023, 10:16 AM

জাতীয় নির্বাচনের আট মাস বাকি থাকতে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভোট শেষ হয়েছে শান্তিপূর্ণভাবে।

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় এ সিটির ৪৮০টি কেন্দ্রে ইভিএমে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা একটানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে।

তবে ৪টার পরও কেন্দ্রের চৌহদ্দীর মধ্যে কেউ যদি ভোটের লাইনে অপেক্ষায় থাকেন, তাদের সবার ভোট নেওয়া হবে।

সকালে ভোট শুরুর বেশ আগে থেকেই কেন্দ্রে কেন্দ্রে দেখা যায় ভোটারদের দীর্ঘ লাইন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা বাড়তে থাকে।

রাজধানী লাগোয়া এ সিটিতে ভোটার প্রায় ১১ লাখ ৭৯ হাজার। প্রথম ছয় ঘণ্টায় প্রায় ৫০ শতাংশের মত ভোট পড়েছে বলে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় ধারণা দিয়েছিল। ভোট শেষে তা কত হয়েছে, সে তথ্য এখনও জানায়নি নির্বাচন কমিশন।

ইসির পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৩ সালে গাজীপুরের নির্বাচনে ৬৮ শতাংশ এবং ২০১৮ সালে ৫৮ শতাংশ ভোট পড়েছিল।

দেশের সবচেয়ে বড় এ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে বড় কোনো গোলযোগের খবর আসেনি। তবে ভোট শেষ হওয়ার আগে আগে একদল তরুণ কাজী আজিমুদ্দিন কলেজ কেন্দ্রে ঢুকতে চাওয়ায় পুলিশ এবং র‌্যাবের সাথে প্রায় দশ মিনিট মারামারি চলে।

ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী আজমত উল্লা খান শুরু থেকেই ভোটের পরিবেশ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে এসেছেন। অন্যদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার শাহনুর ইসলাম রনি এবং জায়েদা খাতুন তাদের এজেন্টদের ‘ভয় দেখানোর’ অভিযোগ করেছেন।

ইভিএম নিয়ে বড় কোনো দুর্বিপাকের খবর আসেনি। তবে কিছু কেন্দ্রে যান্ত্রিক জটিলতায় ধীর গতিতে দীর্ঘ লাইনে থাকা ভোটারদের বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে।

প্রতিটি কেন্দ্রে বসানো সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে ঢাকা থেকে সরাসরি এ ভোট পর্যবেক্ষণ করেন নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা। ভোটের পরিবেশ নিয়ে তারা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। 

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা সিসি ক্যামেরায় দেখছি, শৃঙ্খলার সাথে ভোট হচ্ছে। আইন শৃঙ্খলাবাহিনী ও ইসির নিজস্ব পর্যবেক্ষকদের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভোটের এ পর্যন্ত ভালোভাবেই ভোট হচ্ছে।”

তবে ভোটের শুরুতে কিছু সিসি ক্যামেরা বন্ধ থাকার ঘটনা ঘটেছে। ভোটে প্রভাব খাটানোর বড় কোনো অভিযোগ আসেনি; তবে নির্বাচন ভবন থেকে পর্যবেক্ষণ করে গোপনকক্ষে ‘অযাচিত হস্তক্ষেপের’ কারণে অন্তত দুজনকে আইনের আওতায় নেওয়া হয়েছে।

ইভিএমে ভোট হওয়ায় প্রচলিত গণনা পদ্ধতির ঝামেলা নেই। স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেশিনের ফলাফল ভোট শেষে সামান্য বিরতি দিয়ে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ফল ঘোষণা করবে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা।

মেয়র, সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৪৮০টি কেন্দ্রের ফলাফল একীভূত করা হবে। পরে কেন্দ্রভিত্তিক প্রয়োজনীয় কাজ সেরে বঙ্গতাজ মিলনায়তনে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ও ফলাফল পরিবেশন কেন্দ্র থেকে একীভূত ফলাফল ঘোষণা করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের তৃতীয় এই নির্বাচনে একজন নতুন মেয়রের পাশাপাশি ৫৭ জন কাউন্সিলর এবং ১৯ জন সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর নির্বাচিত হবেন। ওই তিন পদে সব মিলিয়ে প্রার্থী ছিলেন ৩৩২ জন।

জাতীয় নির্বাচনের আট মাস আগে স্থানীয় সরকারের এ নির্বাচনে কী হয়, তা নিয়ে আগ্রহ রয়েছে রয়েছে সারা দেশে। নির্বাচন কমিশনও বলেছে, গাজীপুরের নির্বাচন ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’, কারণ দেশের মানুষ, বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা তাকিয়ে আছে এ নির্বাচনের দিকে।

গাজীপুরে ভোটের রেশ খুলনা, রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও ধরে রাখতে চাইবে ইসি, যে ভোটগুলো আগামী মাসেই হবে।

গাজীপুর সিটি নির্বাচন ২০২৩

>> ভোটের সময়: বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত

>> ভোটার: ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। পুরুষ ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২; নারী ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬; হিজড়া ১৮ জন।

>> পদ: একজন মেয়র, ৫৭ জন কাউন্সিলর এবং ১৯ জন সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর।

>> প্রার্থী: মেয়র প্রার্থী ৮ জন; কাউন্সিলর প্রার্থী ৩২৪ জন।

>> কেন্দ্র ও ভোটকক্ষ: ৪৮০টি ভোট কেন্দ্রের ৩৪৯৭টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ হবে

>> ভোটের মাধ্যম: পুরো সিটির সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোটগ্রহণ হবে।

>> গণনা শেষে ফল ঘোষণা হবে বঙ্গতাজ মিলনায়তনে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে।

প্রার্থীরা যা বলছেন

বরাবর আওয়ামী লীগ-বিএনপির মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়ে এলেও রাজধানীর পাশে দেশের সবচেয়ে বড় সিটি করপোরেশনের মেয়র পদের ভোট সামনে এনেছে ভিন্ন প্রেক্ষাপট।

ক্ষমতাসীন দলের আজমত উল্লা খান রয়েছেন মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, যিনি দশ বছর আগেও ভোট করেছিলেন। ২০১৩ সালে বিএনপির প্রার্থীর কাছে লাখো ভোটের ব্যবধানে হেরেছিলেন। ২০১৮ সালের ভোটে প্রার্থী না হলেও এবার ফেরার লড়াইয়ে নৌকার এ প্রার্থী।

বিএনপি এবার দলীয়ভাবে মাঠে নেই। তবে সরকার শাহনুর ইসলাম রনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, যার বাবা বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। চাচা হাসানউদ্দিন সরকার ২০১৮ সালের ভোটে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ছিলেন, শেষ পর্যন্ত হেরে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর আলমের কাছে।

বিতর্কিত বক্তব্যের জেরে জাহাঙ্গীরকে দলীয় পদ হারাতে হয়, মেয়াদপূর্তির আগেই হারাতে হয় মেয়র পদ। নির্বাচনের আগে দলের ক্ষমা পেলেও তিনি নির্বাচনে মনোয়ন পাননি। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ায় আওয়ামী লীগ তাকে আবারও বহিষ্কার করেছে। আর নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থিতা বাতিল করেছে ঋণ খেলাপি কোম্পানির জামিনদার হওয়ার অভিযোগে।

জাহাঙ্গীরের একটি কৌশল অবশ্য কাজে লেগেছে। নিজের সঙ্গে মায়ের জন্যও স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন তিনি। তার মা জায়েদা খাতুনের প্রার্থিতা টিকে যাওয়ায় তিনি এখন ভোটের লড়াইয়ে।

এছাড়া সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির লাঙ্গল নিয়ে মেয়র পদের নির্বাচন করছেন সাবেক সচিব এমএম নিয়াজ উদ্দিন। দলীয় প্রতীকে পাঁচজন এবং তিনজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর এ ভোটে শেষ পর্যন্ত ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনার কথাই বলে আসছেন সবাই।

সকালে নিজের কেন্দ্রে ভোট দিয়ে নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খান বলেন, গাজীপুরে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর পরিবেশে মানুষ ভোট দিয়েছে। নিজের জয়ে আশাবাদী তিনি।

সরকার শাহনুর ইসলাম রনি বলেন, “ইভিএমের কারণে আমি যতটুকু দেখলাম, মোটামুটি ঠিক আছে। গুড এনাফ। এখন পর্যন্ত কোনো অসঙ্গতি পাইনি। যদি সুষ্ঠুভাবে ভোট হয়, নীরব বিপ্লব ঘটবে। এবং ইনশাআল্লাহ, আমি ১০০ ভাগ আশাবাদী।”

জায়েদা খাতুন বলেন, ভোটের পরিবেশ ভালো। এইভাবে যদি ভোট হয় তাহলে আমি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।”

তবে তার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করেন, ভালো ভোট হলেও কিছু কিছু কেন্দ্রে ভোটারদের নৌকায় ভোট দিতে ‘চাপ’ দেওয়া হচ্ছে।

মেয়র পদে যারা লড়ছেন

  • আওয়ামী লীগের আজমত উল্লা খান (নৌকা)

  • জাতীয় পার্টির এম এম নিয়াজ উদ্দিন (লাঙ্গল) 

  • গণফ্রন্ট্রের আতিকুল ইসলাম (মাছ)

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজী আতাউর রহমান (হাত পাখা),

  • জাকের পার্টির মো. রাজু আহম্মেদ (গোলাপ ফুল)।

  • স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে জায়েদা খাতুন ‘টেবিল ঘড়ি; সরকার শাহনুর ইসলাম রনি ‘হাতি’এবং মো. হারুন-অর-রশীদ ‘ঘোড়া প্রতীক’ নিয়ে লড়ছেন।

আগের ফলাফল

নবগঠিত গাজীপুর সিটি করপোরেশনে ২০১৩ সালের প্রথম নির্বাচনে নির্দলীয় প্রতীকে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীর পরাজয় হয় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীর কাছে।

২০১৮ সালে দলীয় প্রতীকে আওয়ামী প্রার্থী জয় পায় বিএনপি প্রার্থীকে পরাজিত করে। ২০২৩ সালে এসে অবশ্য ভোটে নেই বিএনপি।

শুধু ইউনিয়ন ও পৌরসভা নয়, সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ৩৩০ বর্গ কিলোমিটারে দুটি সংসদীয় এলাকাও দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে।

টেলিভিশনের জয় ২০১৩ সালে: আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে থাকা পৌরসভা ও ইউনিয়নগুলো নিয়ে গঠিত গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে বিপুল ভোটে হারেন সরকার সমর্থিত মেয়র প্রার্থী।

১৯৯১ সালের পর থেকে সংসদ নির্বাচনে গাজীপুরে আওয়ামী লীগের একচেটিয়া জয়ে রাজধানীর কাছাকাছি এই এলাকাকে নিজেদের ‘ঘাঁটি’ ভেবে আসছিলেন দলটির নেতারা।

সেই ‘ঘাঁটিতে’ গোলযোগহীন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের আজমত উল্লাহ খানকে ১ লাখেরও বেশি ভোটে হারান বিএনপি সমর্থিত মেয়রপ্রার্থী এম এ মান্নান। টেলিভিশন প্রতীকে মান্নান পান ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৪৪০ ভোট। দোয়াত-কলম প্রতীকে আজমত পান ২ লাখ ৫৮ হাজার ৮৬৭ ভোট।

সেই নির্বাচনে ১০ লাখ ২৬ হাজার ৯৩৮ জন ভোটারের মধ্যে ৬৮ শতাংশ ভোট দেন।

আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লা ১৯৯৫ সাল থেকে টঙ্গী পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে আসছিলেন।

সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম মেয়র পদে প্রার্থী হলেও দলীয় হস্তক্ষেপে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। কিন্তু মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সময় পেরিয়ে যাওয়ায় ব্যালট পেপারে তার নাম থেকেই যায়। তাতে হাজার দেড়েক ভোটও পান জাহাঙ্গীর।

নৌকার জয় ২০১৮ সালে: ২০১৮ সালে দলীয় প্রতীকে ভোট হয়। তাতে দুই লাখ দুই হাজারেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে বিএনপি প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকারকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন নৌকার প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম।

এ নির্বাচনে ব্যালট বাক্স ছিনতাই ও জালভোটসহ বিভিন্ন অনিয়মের কারণে ৯টি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত হয়।

ঘোষিত ফল (৪১৬ কেন্দ্র) অনুযায়ী, মেয়র পদে নৌকা প্রতীকে জাহাঙ্গীর পান ৪ লাখ ১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাসান সরকার ধানের শীষ প্রতীকে পান ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬১১ ভোট।

এতে ১১ লাখ ৩৭ হাজারের বেশি ভোটারের এ নির্বাচনে ভোট পড়ে ৫৮%।

এক নজরে গাজীপুর সিটি করপোরেশন

  • বাংলাদেশের সিটি করপোরেশনগুলোর মধ্যে গাজীপুর প্রতিষ্ঠাকালের দিক থেকে কনিষ্ঠতম এবং আয়তনের দিক থেকে সবচেয়ে বড়। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের আয়তন ৩২৯ দশমিক ৫৩ বর্গকিলোমিটার।

  • গাজীপুর সিটি করপোরেশনের উত্তরে গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়ন, দক্ষিণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও সাভার উপজেলার ইয়ারপুর ইউনিয়ন, পূর্বে গাজীপুর সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়ন, কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরি ইউনিয়ন ও শ্রীপুর উপজেলার প্রহ্লাদপুর ইউনিয়ন এবং পশ্চিমে কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক ও মধ্যপাড়া ইউনিয়ন এবং সাভার উপজেলার শিমুলিয়া ও দামসোনা ইউনিয়ন।

  • গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের জনসংখ্যা প্রায় ৬৫ লাখ।

  • ৫৭টি ওয়ার্ড নিয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশন গঠিত। দেশের প্রায় ৭৫% গার্মেন্টস শিল্প এই অঞ্চলে অবস্থিত।

আরও পড়ুন

৬ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে প্রায় ৫০%: রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়

ইভিএম: তরুণদের কাছে ‘খুব সহজ’, প্রবীণ কেউ বলছেন ‘যন্ত্রণা’

গাজীপুর সিটি ভোট: প্রথমার্ধ শান্তিপূর্ণ, কোথাও কোথাও ধীরগতি

বাড়ছে ভোটার, দীর্ঘ হচ্ছে লাইন

এক ভবনে তিন কেন্দ্র, এক সিঁড়ি দিয়ে উঠতে ভোগান্তি

আত্মবিশ্বাসী আজমত বললেন ‘নৌকার জয় হবে’

২০১৮ সালের পুনরাবৃত্তি হলে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান: রনি সরকার

‘ভালো পরিবেশে’ ভোট দিয়ে জায়েদা বললেন, জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী

‘নৌকার লোকজন চাপ’ দিচ্ছে, পাত্তা দিচ্ছেন না ভোটাররা, দাবি জাহাঙ্গীরের

গাজীপুর সিটি ভোট: সিসি ক্যামেরায় নজর ইসির

ভোট দিচ্ছে গাজীপুর

ত্রিশঙ্কু গাজীপুরে সবার পরীক্ষা

এক নজরে গাজীপুর সিটির ভোট

গাজীপুর সিটি নির্বাচন: ইভিএমে ভোট দেবেন যেভাবে