প্রতিদিন অন্তত ৬০ হাজার পিস ডিম, ৬ হাজার লিটার পাস্তুরিত দুধ, ২ হাজার কেজি ড্রেসড ব্রয়লার এবং ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার কেজি গরুর মাংস বিক্রি করা হবে।
Published : 28 Feb 2025, 09:09 PM
রোজার মাসের প্রথম দিন থেকে ঢাকার ২৫টি এলাকায় কম দামে ডিম, দুধ ও মাংস বিক্রি করবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
ব্রয়লার মুরগির মাংস ২৫০ টাকা কেজি, গরুর মাংস ৬৫০ টাকা কেজি, পাস্তুরিত দুধ ৮০ টাকা কেজি ও প্রতি ডজন ডিম ১১৪ টাকায় বিক্রি করা হবে; রোজার ২৮তম দিন পর্যন্ত বিক্রি চলবে।
প্রতিদিন অন্তত ৬০ হাজার পিস ডিম, ৬ হাজার লিটার পাস্তুরিত দুধ, ২ হাজার কেজি ড্রেসড ব্রয়লার এবং ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার কেজি গরুর মাংস বিক্রি করা হবে বলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার জানিয়েছেন।
বিক্রির এলাকাগুলো হল- সচিবালয়ের পাশে (আব্দুল গণি রোড), খামারবাড়ী (ফার্মগেট), ষাটফুট রোড (মিরপুর), আজিমপুর মাতৃসদন (আজিমপুর), নয়াবাজার (পুরান ঢাকা), বনশ্রী, হাজারীবাগ, আরামবাগ (মতিঝিল), মোহাম্মদপুর (বাবর রোড), কালশী (মিরপুর), যাত্রাবাড়ী (মানিক নগর গলির মুখে), শাহাজাদপুর (বাড্ডা), কড়াইল বস্তি (বনানী), কামরাঙ্গীর চর, খিলগাঁও (রেল ক্রসিংয়ের দক্ষিণে), নাখাল পাড়া (লুকাস মোড়), সেগুন বাগিচা (কাঁচা বাজার), বসিলা (মোহাম্মদপুর), উত্তরা (হাউজ বিল্ডিং), রামপুরা (বাজার), মিরপুর ১০, কল্যাণপুর (ঝিলপাড়), তেজগাঁও, পুরান ঢাকা (বঙ্গবাজার) ও কাকরাইল।
মেরুল বাড্ডা এলাকার সিরাজ মিয়া মেমোরিয়াল মডেল স্কুলের সামনে শুক্রবার সকালে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধন করেন বলে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
রাজধানী ছাড়াও দেশব্যাপী জেলা প্রশাসন ও জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার সমন্বয়ে রোজায় বিক্রির কার্যক্রম চালানোর উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানান প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা। জেলা প্রশাসনের ঠিক করে দেওয়া নির্ধারিত স্থানে এ কার্যক্রম পরিচালনার কথা বলেন তিনি।
শুক্রবার ফরিদা আখতার বলেন, “বাজারে যারা অহেতুক দাম বাড়ায়, তাদের ছাড় দেওয়া যাবে না। তারা এটা করতে পারেন না।…এখনও দ্রব্যমূল্য পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। সেজন্য আমরা চেষ্টা করছি রমজান মাসকে কেন্দ্র করে হলেও অতি প্রয়োজনীয় কিছু পণ্য সাশ্রয় মূল্যে বিক্রি করতে।”