১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
সরবরাহ কম হওয়ায় বাজারে হঠাৎ ইলিশের দাম চড়া।
গত বছর পেঁয়াজের ভালো দর পাওয়ায় এবার ফরিদপুরের চাষিরা সরকারি লক্ষ্যমাত্রা চেয়ে আরও পাঁচ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ করেছে। কিন্তু, বাজারে প্রত্যাশিত দর না পেয়ে হতাশ তারা।
“সাড়ে ৬ হাজার টাকার সয়াবিন তেল পাইলাম ১৩ হাজার টাকার মাল কিনে। না হয় মাল দিবে না, কী করুম? এই যে সাড়ে ৬ হাজার টাকার মুদি মাল দিল, আমার চালান তো আইটকা গেল,” বলেন এক দোকানি।
ওই দোকানে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে গায়ের দামের চেয়ে বেশি দামে সয়াবিন তেল বিক্রি করছিল। এছাড়া শিল্পে ব্যবহারের রং খাবারের বলে বিক্রি করছিল।
“প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ক্রেতাদের জন্য বাজারটি উন্মুক্ত থাকবে।”
প্রতিদিন অন্তত ৬০ হাজার পিস ডিম, ৬ হাজার লিটার পাস্তুরিত দুধ, ২ হাজার কেজি ড্রেসড ব্রয়লার এবং ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার কেজি গরুর মাংস বিক্রি করা হবে।
রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা লাফিয়ে বাড়তে দেখা যায়, সেগুলোর বাজার শান্ত রাখাটা সবসময়ই বড় চ্যালেঞ্জ। তাতে ভোজ্যতেল অবশ্যই পড়ে। রোজার আগ দিয়ে এর বাজারটাই এবার দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে অস্থির।
বিগত স্বৈরাচার সরকারসহ প্রায় সকল আমলেই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করেছে একটি অসাধু বাজার সিন্ডিকেট। মাত্র একদিনে তেলের বাজার অস্থিতিশীল করে হাজার কোটি টাকা লুটে নেয়ার ঘটনাও আমরা দেখেছি।