সালেক খোকন

লেখক, গবেষক।
সালেক খোকন
মুক্তিযোদ্ধাদের হৃদয়ের বঙ্গবন্ধু
বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য, তার দেওয়া ভাষণ, তার নির্দেশনা ও স্বপ্নগুলোই মুক্তিযোদ্ধাসহ সবার কাছে আজও প্রেরণা হয়ে আছে। তার সমগ্র জীবনের স্বপ্ন ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো।
খেতাবপ্রাপ্ত বীর-০৫: নিজের স্বার্থের জন্য দেশের ক্ষতি করো না
যখন মিথ্যা কথা বলতে শুনি। দুর্নীতিবাজদের বড় বড় কথা বলতে দেখি। তখন ঠিক থাকতে পারি না। দেশের টাকা যারা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছে তাদের কঠিন শাস্তি নিশ্চিত করা উচিত। এরাই দেশের শত্রু।
যুদ্ধদিনের গদ্য-১৬: ‘কাজী আরেফের মতো মুক্তিযোদ্ধার মূল্যায়ন হয়নি আজও!’
ওরা আমাকে মিছিল করার একটা ফটো দেখায়। তখন অকপটেই স্বীকার করি, ‘হ্যাঁ, আমি মিছিল করেছি, আমি ছাত্রলীগ করি।’
খেতাবপ্রাপ্ত বীর-০৪: হিন্দু হলে লেখা থাকত ‘এইচ’ আর মুসলমান হলে ‘এম’
“সহযোদ্ধাসহ সবার গলায় একটা টোকেন ঝোলানো থাকত। হিন্দু হলে লেখা থাকত ‘এইচ’ আর মুসলমান হলে ‘এম’। আর ছিল বডি নম্বর। ওগুলো দিয়েই নিহত সহযোদ্ধাদের চিহ্নিত করতাম আমরা।”
আদিবাসী জীবনকথা: মুন্ডা পাহানদের নানা মন্ত্র
শিকারগুলো গোটা গ্রামের পরিবারগুলোর মধ্যে সমহারে বণ্টন করা হয়। এই সমবণ্টন রীতির কারণেই শত দারিদ্র্যের মাঝেও যুগ যুগ ধরে টিকে আছে আদিবাসীরা।
আদিবাসী জীবনকথা: কড়া গ্রামে গানের আসরে
দেশের জন্য শুধু গান বাঁধাই নয়। বঙ্গবন্ধুর ডাকে উজ্জীবিত হয়ে ১৯৭১ সালে কড়া পাড়া থেকে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন সাতান কড়া ও থোপাল কড়া।
আদিবাসী জীবনকথা: বর্ণহীন ভাষার ছন্দ
এখনও আদিবাসীদের ভাষাগুলো বর্ণময়তা পায়নি, বরং অন্যান্য ভাষার আগ্রাসনে হারিয়ে যাচ্ছে।
খেতাবপ্রাপ্ত বীর-০৩: কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট থেকে একাত্তরের রণাঙ্গনে
একাত্তরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কর্মরত বাঙালিদের অর্ধেককেই বিশ্বাস করা যেত না। অনেক বাঙালিই মনেপ্রাণে ছিল পাকিস্তানি মনোভাবাপন্ন।