বক্তারা বলেন, শেখ হাসিনার নির্দেশে পুলিশ সাধারণ শিক্ষার্থীদের হত্যা করেছে। এর বিচার করতে হবে।
Published : 15 Aug 2024, 10:47 PM
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার উপর গুলিসহ হত্যার প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ সরকারের দোসরদের বিচারের দাবিতে দুই দিনব্যাপী অবস্থান কর্মসূচির ডাক দেয় বিএনপি।
বৃহস্পতিবার দেশের বিভিন্ন জেলায় দ্বিতীয় দিনের মত এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বিএনপি ছাড়াও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনও কোথাও কোথাও কর্মসূচি পালন করেছে।
এসব কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। শেখ হাসিনাসহ অন্যদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে হবে।
তারা বলেন, শেখ হাসিনার নির্দেশে পুলিশ সাধারণ শিক্ষার্থীদের হত্যা করেছে। তাই এই হত্যার বিচার করতেই হবে। এরই মধ্যে মামলা হয়েছে। আসামিদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।
ফরিদপুর
ফরিদপুরে জেলা, মহানগর ও উপজেলা বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা পদযাত্রা ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ফরিদপুর শহরের আলিপুর মোড় থেকে পদযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কাঠপট্টি বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিল শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আজম খান, যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ জুলফিকার হোসেন জুয়েল, ছাত্রদলের সভাপতি আদনান হোসেন অনু, সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল হাসান কায়েস।
এদিকে বেলা সাড়ে ১১টায় বোয়ালমারীতে বিএনপির পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরে ওয়াপদা মোড়ে সমাবেশে বক্তব্য দেন কৃষক দলের সহসভাপতি ও ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার নাসিরুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি শেখ আফসার উদ্দিন, সাবেক পৌর মেয়র আব্দুর শুকুর শেখ, বিএনপি নেতা মোহাম্মদ ইকরাম হোসেন, খান আতাউর রহমান, মাহবুবুর রশিদ হেলাল, রাসেল আহমেদ, মহিবুল ইসলাম তুহিন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সঞ্জয় কুমার সাহা, যুবদল নেতা জহুর ইকবাল পিন্টু, আমিনুল ইসলাম বাবলু, রোকনুজ্জামান বকুল, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আনিসুর জামান তপু ও বায়জীদ খান রাব্বি।
অপরদিকে বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ভিপি শামচুউদ্দিন মিয়া ঝুনু ও সাংগঠনিক সম্পাদক বাবু মেম্বারের নেতৃত্বে উপজেলা সদরে বিভিন্ন স্থানে অবস্থান কর্মসূচি করতে দেখা গেছে।
যশোর
জেলা বিএনপি দিনব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে। শহরের চৌরাস্তা মোড়ে সকাল থেকে শুরু হয় কর্মসূচি। বিএনপিসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা কর্মসূচিতে অংশ নেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম।
কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মারুফুল ইসলাম, মিজানুর রহমান খান, গোলাম রেজা দুলু, জেলা যুবদলের সভাপতি এম তমাল আহমেদ, ছাত্রদলের সভাপতি কামরুজ্জামান বাপি, সাধারণ সম্পাদক রাজিনুর রহমান সাগর।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক নার্গিস বেগম বলেন, “গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটিয়েছে ছাত্র-জনতা। এই প্রেক্ষাপটে নানান ধরনের অপতৎপরতার সম্ভাবনা থাকে। যেকোনো অপতৎপরতা প্রতিরোধে মাঠে রয়েছে বিএনপি।”
খাগড়াছড়ি
সকালে জেলা শহরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে উপস্থিত হন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এন আবছার, সহসভাপতি ক্ষেত্র মোহন রোয়াজা, মংসুথোয়াই চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক মালেক মিন্টু, মোশাররফ হোসেন, অনিমেষ চাকমা রিংকু, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তালেব, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মফিজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাশেম রাসেল, সদর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মীর হোসাইন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি কুহেলী দেওয়ান, সাধারণ সম্পাদক শাহেনা আক্তার, জেলা যুবদলের সভাপতি মাহাবুব আলম সবুজ, সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান ওয়াসিম, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল আলম জাহিদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল নোমান সাগর, সদস্যসচিব নূর মোহাম্মদ হৃদয়, জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক রোকন চৌধুরী, জেলা তাঁতী দলের সভাপতি আলমগীর মিয়া, সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন।
কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রামে বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে মোক্তারপাড়ার জেলা বিএনপি কার্যালয় থেকে একটি মিছিল বের হয়। পরে কলেজ মোড়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির উপদেষ্টা উমর ফারুকের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল হক রুবেল, সহসভাপতি সহিরুজ্জামান সাজু, উপজেলা কমিটির সভাপতি আব্দুল আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবার রহমান, যুগ্ম সম্পাদক আলতাফ হোসেন, সহসাধারণ সম্পাদক ইদ্রিস আলী, মোসলেম উদ্দিন মোল্লা দুলাল, সহসাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম লেবু, জেলা মহিলা দলের সভাপতি রেশমা সুলতানা, সাধারণ সম্পাদক মোসলেমা বেগম মিলি, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর বিপ্লব, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আলিম, জেলা যুবদল সভাপতি রায়হান কবির, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি নাসিম পারভেজ তারা, সাধারণ সম্পাদক নাদিম আহমেদ, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক খলিলুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মুহিবুল হুদা রবিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনা, আরিফ হোসেন কাজল, সদস্যসচিব আরমান হোসেন, জেলা ছাত্রদল সভাপতি আমিমুল ইহসান, সাধারণ সম্পাদক হাসান যোবায়ের হিমেল।
লালমনিরহাট
জেলা বিএনপির উদ্যোগে সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত লালমনিরহাট শহরের মিশন মোড়ের হামার বাড়ির সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
জেলা বিএনপির সহসভাপতি অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা অবিলম্বে ছাত্র-জনতার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানান।
এতে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক উপমন্ত্রী আসাদুল হাবিব দুলু, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মমিনুল হক, পৌর বিএনপির সভাপতি আফজাল হোসেন, যুবদলের সভাপতি আনিছুর রহমান আনিছ।
এদিকে শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন লালমনিরহাট জেলা শাখার উদ্যোগে শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও মিশন মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
এ ছাড়া জেলার চার উপজেলায় বিএনপি অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে।
নওগাঁ
নওগাঁয় অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বিএনপি।
সকাল থেকে শহরের মুক্তির মোড় ও কাজীর মোড়ে অবস্থান নেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
এ সময় বক্তব্য দেন ছাত্রনেতা ফজলে রাব্বী, আরমান হোসেন, হাসিব চৌধুরী, রামিম হোসেন, জোবায়ের হোসেন, অনিক।
শহরের কেডির মোড় বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপি।
সেখানে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নুর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও নওগাঁ পৌর মেয়র নজমুল হক সনি, সদস্যসচিব বায়েজিদ হোসেন পলাশ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, জ্যেষ্ঠ আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম টুকু, যুগ্ম আহ্বায়ক রেজু শেখ, আমিনুল হক বেলাল, মামুনুর রহমান রিপন ও শফিউল আজম।
নীলফামারী
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে গ্রেপ্তার ও বিচার চেয়ে নীলফামারীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। দুপুরে আদালত চত্বরে জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যালয়ের সামনে ওই বিক্ষোভ সমবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান চৌধুরী শামীমের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা আইনজীবী ফোরামের সভাপতি আবু মো. সোয়েম, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান রিনো, জেলা ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের সভাপতি আল ফারুক আব্দুল লতিফ, সহসভাপতি আনিছুর রহমান আজাদ, সহসম্পাদক মামুনুর রশিদ পাটোয়ারী, সামছুল আলম প্রামাণিক, মমতাজ বেগম, বিপুল ইসলাম সরকার, হুজুর আলী, আবু সুফিয়ান, হাবিবুর রহমান।
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করছে মন্তব্য করে বক্তারা বলেন, একটি হীন রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য শুধু নিজের বিবেককেই নয়; সারা জাতিকে প্রতারিত করেছেন খায়রুল হক। তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইন বাতিলের প্রহসনমূলক রায় দিয়ে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছেন।
শরীয়তপুর
জেলা বিএনপির একাংশ, যুবদল, ছাত্রদল, কৃষকদল ও শ্রমিকদলের উদ্যোগে সকাল ১১টায় শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উত্তর বাজার হয়ে সদর উপজেলা পরিষদে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান মাদবর, জেলা বিএনপির সহসভাপতি মো. আবুল হোসেন সরদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষকদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবুল হোসেন সরদার, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন বিদ্যুৎ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতিক মোল্যা, জেলা শ্রমিক দলেল সাধারণ সম্পাদক আ. বারেক বাদশা, ছাত্রদলের নেতা ইসহাক সরদার।
শেরপুর
সকালে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহর প্রদক্ষিণ করে। পরে মিছিল শেষে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য মাহমুদুল হক রুবেলের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হযরত আলী, বিএনপি আব্দুল আউয়াল চৌধুরী, শফিকুল ইসলাম মাসুদ, পৌর কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান, আবু রায়হান রূপন, মো. সাইফুল ইসলাম, আতাহারুল ইসলাম আতা, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম শিপন, শফিকুল ইসলাম গোল্ডেন।
কক্সবাজার
জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে ‘সম্প্রীতি সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকালে মুক্তিযোদ্ধা মাঠে জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফর রহমান কাজল, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামিম আরা স্বপ্না, বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম, আব্দুল মাবুদ, কাউন্সিলর রাজবিহারী দাশ, উদয় শঙ্কর পাল মিঠু।
লুৎফুর রহমান কাজল বলেন, “স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হলেই দেশ কলঙ্কমুক্ত হবে। ১৬ বছর ধরে বিরোধীমতকে দমন করে দেশ যারা লুটপাট করেছে তাদের সবার বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।”
তিনি বলেন, “কক্সবাজার একটি অনন্য সম্প্রীতির স্থান। সম্প্রীতি নষ্ট হয় এমন কোনো ঘটনা এখানে ঘটেনি। আওয়ামী লীগের আমলে রামুতে বৌদ্ধমন্দির ভাঙার ঘটনা ছিল পরিকল্পিত।”