তাবলিগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দিল্লি মারকাজের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভি ও তার অনুসারীদের বিচার চেয়ে শুক্রবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বিক্ষোভ করে তাবলিগের আরেক পক্ষের অনুসারীরা। তাবলিগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দিল্লি মারকাজের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভি ও তার অনুসারীদের বিচার চেয়ে শুক্রবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বিক্ষোভ করে তাবলিগের আরেক পক্ষের অনুসারীরা।
তাবলিগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দিল্লি মারকাজের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভি ও তার অনুসারীদের বিচার চেয়ে শুক্রবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বিক্ষোভ করে তাবলিগের আরেক পক্ষের অনুসারীরা। তাবলিগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দিল্লি মারকাজের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভি ও তার অনুসারীদের বিচার চেয়ে শুক্রবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বিক্ষোভ করে তাবলিগের আরেক পক্ষের অনুসারীরা।
তাবলিগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দিল্লি মারকাজের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভি ও তার অনুসারীদের বিচার চেয়ে শুক্রবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বিক্ষোভ করে তাবলিগের আরেক পক্ষের অনুসারীরা। তাবলিগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দিল্লি মারকাজের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভি ও তার অনুসারীদের বিচার চেয়ে শুক্রবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বিক্ষোভ করে তাবলিগের আরেক পক্ষের অনুসারীরা।
তাবলিগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ইজতেমা মাঠ রণক্ষেত্র, নিহত ১
মাদ্রাসা ছাত্রদের ‘ব্যবহার’ করা হচ্ছে, অভিযোগ সাদপন্থিদের
শুক্রবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল করেন প্রায় দুই শতাধিক মুসল্লি। বিক্ষোভ মিছিলটি পল্টন মোড় ঘুরে আবার ওই গেটে গিয়ে শেষ হয়।
সারা দেশে জুমার নামাজের পর শান্তিপূর্ণভাবে এই কর্মসূচি পালন করা হয় বলে জানান লালমাটিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আহমেদ আলী কাসেমী।
সমাবেশে তিনি বলেন, “১ ডিসেম্বর টঙ্গীতে সাদপন্থীরা হামলা করেছে। এতে নিহত হওয়া ছাড়াও কয়েকশত মাদ্রাসার শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।”
তাবলিগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দিল্লি মারকাজের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভি ও তার অনুসারীদের বিচার চেয়ে শুক্রবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বিক্ষোভ করে তাবলিগের আরেক পক্ষের অনুসারীরা।
দিল্লি মারকাজের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভির বিভিন্ন বক্তব্য ও কর্মকাণ্ডকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যায়িত করে সাদপন্থিদের ‘তওবা’ পড়ার আহ্বান জানান তিনি।
সেদিনের ঘটনায় অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়ে মাওলানা আহমেদ আলী কাসেমী বলেন, “তা না হলে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।”
গত শনিবার দিনভর তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সংঘর্ষে টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ ও এর আশপাশের এলাকা রণক্ষেত্রে রূপ নেয়। সংঘর্ষের একজন নিহত ও দুই শতাধিক মানুষ আহত হন।