বরিশাল মহানগরে প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুরের একটি মামলায় তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
তবে সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন গ্রেপ্তারদের নিজের কর্মী দাবি করে অভিযোগ করেছেন, প্রশাসনিক হয়রানির জন্যই তাদের আটক করা হয়েছে।
রমজান যুবদলের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের আহ্বায়ক। অপর দুই জন হলেন বিএনপির কর্মী মন্টু মীর ও মোনায়েম হাওলাদার।
রুপন বলেন, নগরীর ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের তার নির্বাচনী কার্যালয়ের প্রধান মো. রমজানসহ তিনজনকে শুক্রবার রাত ৩টার দিকে এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ পরিদর্শক লোকমান হোসেন তাদের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যান। ওসি মো. হেলালউদ্দিন কথা বলবেন জানিয়ে তাদের থানায় নিয়ে আটক করা হয়।
রুপন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, খবর পেয়ে সকাল ৯টা থেকে দেড় ঘণ্টা থানায় অবস্থান করেও তিন কর্মীকে আটক করার কোনো সদুত্তর পাননি।
রুপনের দাবি, তিন কর্মীর বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। তার নির্বাচন বানচাল ও কর্মীদের ভয়-ভীতি দেখানোর জন্য এভাবে ‘প্রশাসনিক হয়রানি’ করা হচ্ছে।
বিষয়টি পুলিশ কমিশনারকেও অবহিত করা হয়েছে বলেও জানান এই সতন্ত্র মেয়র প্রার্থী।
তবে পরিদর্শক (তদন্ত) লোকমান হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুরের একটি মামলায় তাদের গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হয়েছে।