পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানার ৫ বছরের ছেরে রাইসুল এখনও নিখোঁজ।
Published : 25 Mar 2024, 09:11 AM
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ আরও দুই জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
তারা হলেন ভৈরব হাইওয়ে পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫) ও শহরের আমলা পাড়া এলাকার বেলন চন্দ্র দে (৩৮)।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, “আজ সকাল পৌনে ৮টার দিকে তাদের লাশ পানিতে ভেসে ওঠে।”
তিন দিন আগের এ নৌ দুর্ঘটনায় এ নিয়ে মোট আটজনের লাশ উদ্ধার করা হল। পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানার ৫ বছরের ছেরে রাইসুল এখনও নিখোঁজ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ভৈরব সংলগ্ন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার চরসোনারামপুর এলাকায় ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, সন্ধ্যার দিকে ভৈরব ব্রিজের নিচ থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকা নিয়ে মেঘনা নদীতে বেড়াতে বের হন কয়েকজন। ইফতারের আগ মুহূর্তে নৌকাটি চরসোনারামপুর এলাকায় পৌঁছালে একটি বালুবোঝাই নৌযানের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে যায়।
এরপর রাতেই একজনের এবং শনিবার দুপুরে দুর্ঘটনাস্থলের কাছে নদী থেকে এক নারী ও এক কিশোরীর লাশ উদ্ধার করা হয়। তারা হলেন সোহেল রানার স্ত্রী মৌসুমি (২৫), ভৈরবের নূর-জাহান, ভৈরবের আমলাপাড়া এলাকার মিষ্টি ব্যবসায়ী টুটন দের ১১ বছর বয়সী মেয়ে আরাধ্য।
এরপর রোববার বেলা ৩টার দিকে দুর্ঘটনাস্থলের কাছাকাছি এলাকা থেকে কনস্টেবল সোহেল রানার সাত বছর বয়সী মাহমুদা, ভৈরবের রুপা (২০) ও আনিকার (১৯) লাশ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ।
পুরনো খবর...