মঙ্গলবার গভীর রাতে নিহতের ছেলে মিন্টু ছৈয়াল বাদী হয়ে নড়িয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মিন্টু ছৈয়াল বলেন, গত সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার সময় চান্দনী গ্রামের ইয়াকুব আলী ছৈয়াল বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলযোগে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে রওয়ানা দেন।
“পথে সন্ত্রাসীরা তার মোটরসাইকেল গতিরোধ করে তাকে পিটিয়ে, কুপিয়ে ও হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে মারাত্মক রক্তাক্ত জখম করে রেখে যায়।”
স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয় বলে মিন্টু বলেন।
নড়িয়া থানার ওসি মঞ্জুরুল হক আকন্দ বলেন, নিহতের ছেলে বাদী হয়ে ২২ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছে।িএর আগে আটক বিল্লালকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
আসামিদের মধ্যে ভোজেশ্বর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও একই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পদক আলী আহম্মদ সিকদারও রয়েছেন। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি জানান।