এ দাবিতে তারা রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবনের সামনে মানববন্ধন করেন। পরে একটি মৌনমিছিল করে তারা একই স্থানে এসে সমাবেশে মিলিত হন।
সমাবেশে মৃত্তিকার সহপাঠী আনিকা তাবাসসুম বলেন, মৃত্তিকার স্বামী আব্দুল্লাহ জুবেরি তাকে প্রায়ই মারধর করতেন। শারীরিকভাবে নির্যাতনের কারণে মৃত্তিকা পরিবারের কাছে গেলেও তাকে সহায়তা করা হয়নি।
“মৃত্যুর কয়েকদিন আগেও স্বামীর নির্যাতনের কারণে নিজ বাড়িতে চলে এসেছিল মৃত্তিকা। পরিবার থেকে সহযোগিতা না পেয়ে সে আবার স্বামীর বাড়ি ফিরে গেলে তার রহস্যজনক মৃত্যু হয়।”
মৃত্তিকার স্বামী আব্দুল্লাহ জুবেরির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। তিনি বর্তমানে সোনালী ব্যাংকের পঞ্চগড়ের শাখায় কর্মরত আছেন।
সমাবেশে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ফারুক উদ্দিন বলেন, “মৃত্তিকা আত্মহত্যা করেছে বলে আমাদের মনে হয় না। আর আত্মহত্যা করলেও কেন করেছে তা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বের করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”