মঙ্গলবার সকাল থেকে দিনভর দেশের ১৫৬ উপজেলায় ভোট হয়। এর মধ্যে ২৪ উপজেলায় ভোট হয়েছে ইভিএমে।
Published : 21 May 2024, 09:14 PM
দ্বিতীয় ধাপে সারাদেশে ১৫৬ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলাকালে কোথাও কোথাও জালভোট, এজেন্টদের বের করে দেওয়াসহ নানা ধরনের অনিয়ম হলেও বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
তবে ভোট শেষ হওয়ার পর কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলা একজন প্রার্থীর সমর্থককে ছুরি মেরে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মঙ্গলবার সকাল থেকে দিনভর দেশের ১৫৬ উপজেলায় ভোট হয়। এর মধ্যে ২৪ উপজেলায় ভোট হয়েছে ইভিএমে। বাকিগুলোতে ব্যালট বাক্সে ভোটগ্রহণ করা হয়েছে।
সাতটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া দুটি উপজেলায় চেয়ারম্যান, সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা সবাই বিনাভোটে জয়ী হয়েছেন।
আরও পড়ুন:
প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে চেয়ারম্যান হলেন যারা
রাতে কেন্দ্র থেকে পাওয়া ফলাফল ঘোষণা করেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা।
চকরিয়া (কক্সবাজার): বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা ফজলুল করিম সাঈদী দোয়াত-কলম প্রতীকে ৫৬ হাজার ১২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। আর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী জাফর আলম পেয়েছেন ৫২ হাজার ২৫২ ভোট।
জাফর আলম ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। বিগত সংসদ নির্বাচনেও তিনি পরাজিত হয়েছিলেন।
পেকুয়া (কক্সবাজার): দুই বারের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শাফায়েত আজিজ রাজু ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রুমানা আকতার আনাসর প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৫৩৪ ভোট।
ঈদগাঁও (কক্সবাজার): উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ঈদগাঁও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু তালেব চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৫৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সামসুল আলম মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৯০৭ ভোট।
কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট): উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাকিবুজ্জামান আহমেদ আনারস প্রতীকে ২৪ হাজার ৩৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মাহাবুবুজ্জামান আহমেদ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ১৯১ ভোট।
রাকিবুজ্জামান সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ও লালমনিরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে এবং মাহাবুবুজ্জামান আহমেদ এমপির আপন ভাই।
আদিতমারী (লালমনিরহাট): বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েস মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৩ হাজার ১৩৫ ভোট পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আলম আনারস প্রতীক নিয়ে ২৯ হাজার ১৮ ভোট পেয়েছেন।
কাউখালী (পিরোজপুর): উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থক মো. আবু সাঈদ মিঞা ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ১১ হাজার ২৮৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার পল্টন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছে ৬ হাজার ২৯৪।
নেছারাবাদ (পিরোজপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ আব্দুল হক আনারস প্রতীকে ৩৮হাজার ৬১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মুইদুল ইসলাম মোটরসাইলকে প্রতীক নিয়ে ৩৫ হাজার ৫২০ ভোট পেয়েছেন।
বাগমারা (রাজশাহী): জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট জাকিরুল ইসলাম সান্টু ঘোড়া প্রতীকে ৪৭ হাজার ৩২২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক বাবু আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৩২১ ভোট।
পুঠিয়া (রাজশাহী): জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৬৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আহসানুল হক মাসুদ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬৭৯ ভোট।
দুর্গাপুর (রাজশাহী): দুর্গাপুর পৌরসভা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুজ্জামান শরিফ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪২ হাজার ১১৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল মজিদ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩৭২ ভোট।
কাপ্তাই (রাঙামাটি): চেয়ারম্যান পদে দোয়াত-কলম প্রতীকে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নাছির উদ্দীন ৭ হাজার ৩৬২ পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী বেবী আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৩ ভোট।
রাজস্থলী (রাঙামাটি): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উবাচ মারমা আনারস প্রতীকে ৭ হাজার ৭৫ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াজ উদ্দিন রানা দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ১৮ ভোট।
বিলাইছড়ি (রাঙ্গামাটি): বিরোত্তম তঞ্চ্যংগা ৬ হাজার ৭০৫ ভোট পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী অভিলাষ তঞ্চ্যংগা পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৩৯ ভোট।
পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি এ কে এম মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৯ হাজার ৫৯৫ ভোট পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. তৌহিদুল ইসলাম দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৪ ভোট।
গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা যুবগীগের সদস্য শাকিল আলম বুলবুল আনারস প্রতীকে ৯১ হাজার ৪৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আব্দুল লতিফ প্রধান মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৮২ হাজার ৪৫ ভোট।
সদর (গাইবান্ধা): চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আমিনুর জামান রিংকু দোয়াত-কলম প্রতীকে ৫৪ হাজার ৭৯৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. ইস্তেকুর রহমান কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৯৪৪ ভোট ।
বকশীগঞ্জ (জামালপুর): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মো. নজরুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীকে ২৮ হাজার ৮৩৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. আব্দুর রউফ তালুকদার মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৮০৯ ভোট।
মো. নজরুল ইসলাম জামালপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদের আপন ভাই।
দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ঘোড়া প্রতীকে ৩০ হাজার ২৭৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সোলাইমান হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৮৯৮ ভোট।
ইসলামপুর (জামালপুর): চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম।
সদর (শরীয়তপুর): চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান উজ্জ্বল আকন্দ ঘোড়া প্রতীকে ৪০ হাজার ৭০২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল আমিন কোতোয়াল মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ২৬৬ ভোট।
জাজিরা (শরীয়তপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হাজী ইদ্রিস আলী ফরাজী মোটরসাইকেল প্রতীকের ৪৭ হাজার ৮৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আমিনুল ইসলাম রতন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ১১২ ভোট।
সদর (ভোলা): চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইউনুছ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৭১ হাজার ১৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মোশারফ হোসেন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৯৮৬ ভোট।
দৌলতখান (ভোলা): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মনজুর আলম খান কাপ পিরিচ প্রতীকে ১৪ হাজার ১৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জয়নগর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ইয়াছির লিটন মোটরসাইকেল প্রতীকে ১২ হাজার ৩২১ ভোট পেয়েছেন।
বোরহানউদ্দিন (ভোলা): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. জাফর উল্লাহ আনারস প্রতীকে ২৯ হাজার ৭১৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম দোয়াত কলম প্রতীকে ১৯ হাজার ১৭ ভোট পেয়েছেন।
কালকিনি (মাদারীপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুজ্জামান শাহিন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৬ হাজার ১৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রবাসী নুরুজ্জামান সরদার পেয়েছেন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১১ হাজার ৯১৬ ভোট।
সদর (ময়মনসিংহ): চেয়ারম্যান পদে সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সাইদ দোয়াত-কলম প্রতীকে ৪৫ হাজার ৭১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আশরাফ হোসাইন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৪০ হাজার ৫৫৭ ভোট।
মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই আকন্দ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬৭ হাজার ২৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আরব আলী দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৩৮ ভোট।
গৌরীপুর (ময়মনসিংহ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোমনাথ সাহা আনারস প্রতীকে ৫৫ হাজার ৮৯৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন খান দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৪৭ হাজার ৯৬৭ ভোট।
উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেলিনা মির্জা মুক্তি মোটর সাইকেল প্রতীকে ৮৮ হাজার ১৯২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নবী নেওয়াজ খাঁন বিন হেলিকপ্টার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ৮৬১ ভোট।
তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মনিরুজ্জামান মনি দোয়াত-কলম প্রতীকে ৪০ হাজার ১৩১ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সন্জিত কুমার কর্মকার আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৬২৭ ভোট।
রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ): দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী হাবিবুর রহমান ১ লাখ ১৮ হাজার ভোট পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবু হোসেন ভূঞা রানু পেয়েছেন ২০ হাজার ৪৩৪ ভোট।
আড়াইহাজার (নারায়ণগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বপন ঘোড়া প্রতীকে ১ লাখ ১৫ হাজার ২৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শাহজালাল মিয়া দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ১৩২ ভোট।
সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালাম ঘোড়া প্রতীকে ৮১ হাজার ৯৫৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান বাবুল হোসেন ওমর আনাসর প্রতীকে পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৬২৫ ভোট।
নগরকান্দা (ফরিদপুর): আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সাবেক সদস্য কাজী শাহ জামান বাবুল আনারস প্রতীকে ৩৭ হাজার ২০৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মনিরুজ্জামান সরদার মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ২৩৭ ভোট।
সালথা (ফরিদপুর): উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ সমর্থক মো. ওয়াদুদ মাতুব্বর আনারস প্রতীকে ৩৭ হাজার ৭৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী অহিদুজ্জামান মোটর সাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৪২ ভোট।
হাটহাজারী (চট্টগ্রাম): উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ইউনুস গনি চৌধুরী আনারস প্রতীকে ৩৬ হাজার ৭৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সোহরাব হোসেন চৌধুরী ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮৫ ভোট।
রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম): চেয়ারম্যান পদে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন মুহুরী মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫৯ হাজার ১৬৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মু. বখতেয়ার সাইদ ইরান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪১ হাজার ৭৬৭ ভোট।
শার্শা (যশোর): উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩৭ হাজার ৫৭০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অহিদুজ্জামান অহিদ আনারস প্রতীকে ১২ হাজার ২৯১ ভোট পেয়েছেন।
ঝিকরগাছা (যশোর): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুল ইসলাম আনারস প্রতীকে ৪০ হাজার ৬৪৩ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সদস্য মো. সেলিম রেজা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪৪৩ ভোট।
চৌগাছা (যশোর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম হাবিবুর রহমান আনারস প্রতীকে ৩৩ হাজার ৫৬৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অধ্যক্ষ মোস্তানিছুর রহমান মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৮ হাজার ৯৮০ ভোট পেয়েছেন।
আদমদীঘি (বগুড়া): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম খান রাজু আনারস প্রতীকে ৩৯ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা শ্রমিক লীগের সাবেক আহ্বায়ক রাশেদুল ইসলাম রাজা মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ১২৮ ভোট।
সিরাজুল ইসলাম খান রাজু স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইফুল্লাহ আল মেহেদি বাঁধনের বাবা।
দুপচাঁচিয়া (বগুড়া): উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আহম্মেদুর রহমান বিপ্লব মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৭ হাজার ৫৪৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফজলুল হক প্রামাণিক আনারস প্রতীকে ২০ হাজার ৪২৯ ভোট পেয়েছেন।
কাহালু (বগুড়া): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আল হাসিবুল হাসান কবিরাজ সুরুজ আনারস প্রতীকে ৩৮ হাজার ৩৩০ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৯৪৬ ভোট।
সেনবাগ (নোয়াখালী): নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের ছেলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাইফুল আলম দিপু আনারস প্রতীকে ৩২ হাজার ১৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র মো. আবু জাফর টিপু দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৩৪ ভোট।
চাটখিল (নোয়াখালী): চাটখিল উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির দোয়াত-কলম প্রতীকে ৬৫ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জেড এম আজাদ খান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ২৬৭ ভোট।
সোনাইমুড়ী (নোয়াখালী): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল আনারস প্রতীকে ৭৭ হাজার ১৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মোমিনুল ইসলাম হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৭৮১ ভোট।
সদর (কুড়িগ্রাম): জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম রতন আনারস প্রতীকে ৫২ হাজার ৪৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমান উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৩ ভোট।
রাজারহাট (কুড়িগ্রাম): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দী বাপ্পি মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৭ হাজার ৩৪৩ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আক্তারুজ্জামান আবু নুর আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৭৩ ভোট।
উলিপুর (কুড়িগ্রাম): উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা মো. সাজাদুর রহমান তালুকদার সাজু আনারস প্রতীকে ৫০ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. গোলাম হোসেন মন্টু মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮৪ ভোট।
মহম্মদপুর (মাগুরা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান ৪৩ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কবিরুজ্জামান কবির পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৯৬২।
শালিখা (মাগুরা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট শ্যামল কুমার দে ৩১ হাজার ১৮৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রেজাউল ইসলাম পেয়েছেন ২৬ হাজার ৭৮৪ ভোট।
বরুড়া (কুমিল্লা): আওয়ামী লীগের সমর্থক মো. হামিদ লতিফ ভূঁইয়া কামাল আনারস প্রতীকে ৯০ হাজার ৯২৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এ এন এম মইনুল ইসলাম হেলিকপ্টার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪১ হাজার ৬২৩ ভোট।
হামিদ লতিফ ভূঁইয়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের শ্যালক।
সদর দক্ষিণ (কুমিল্লা): কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই বাবলু হেলিকপ্টার প্রতীকে ২০ হাজার ৭৬৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের আক্তারুজ্জামান রিপন ১৪ হাজার ৭৯০ ভোট পেয়েছেন।
গাংনী (মেহেরপুর): জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ খালেক আনারস প্রতীকে ৩৩ হাজার ৭২৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল হেলিকপ্টার প্রতীকে ২৮ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়েছেন।
শৈলকুপা (ঝিনাইদহ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা আরিফ রেজা মন্নু মোটরসাইকেল প্রতীকে ৭৩ হাজার ৬৭৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেল যুবলীগের সভাপতি শামীম হোসেন মোল্লা দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৭১ হাজার ৮৮০।
হরিণাকুন্ডু (ঝিনাইদহ): উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মো. সাইফুল ইসলাম টিপু মল্লিক আনারস প্রতীকে ৩৪ হাজার ৩০৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের কর্মী শাহিনুর রহমান মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯৭২ ভোট।
নকলা (শেরপুর): নকলা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম মাহবুবুল আলম সোহাগ দোয়াত-কলম প্রতীকে ২০ হাজার ৬৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা মো. মোকশেদুল হক কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ২১৩ ভোট।
নালিতাবাড়ী (শেরপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মোশারফ হোসেন ঘোড়া প্রতীকে ৬১ হাজার ৭৯৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. মোকছেদুর রহমান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৮০৭ ভোট।
কুমারখালী (কুষ্টিয়া): উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল মান্না খাঁন আনারস প্রতীকে ৬০ হাজার ৯১০ ভোট পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গোলাম মোরশেদ পিটার মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪২ হাজার ২৭৯ ভোট পেয়েছেন।
ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া): ভেড়ামারা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন আবু হেনা মস্তফা কামাল মুকুল।
মিরপুর (কুষ্টিয়া): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হালিম দোয়াত-কলম প্রতীকে ৭১ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা কামাল হোসেন আনারস প্রতীকে ২৫ হাজার ৩৪০ ভোট পেয়েছেন।
দৌলতপুর (কুষ্টিয়া): উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরীর ছোট ভাই বুলবুল আহম্মেদ চৌধুরী টোকেন আনারস প্রতীকে ১ লাখ ৩ হাজার ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনিসুর রহমান ঘোড়া প্রতীকে ৩ হাজার ৩০০ ভোট পেয়েছেন।
হিজলা (বরিশাল): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ মাহমুদ দিপু ২৫ হাজার ২৫৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নজরুল ইসলাম রাজু ঢালী পেয়েছেন ২২ হাজার ৬৬২ ভোট।
মুলাদী (বরিশাল): যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জহির উদ্দিন খসরু ৩৩ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও তিনবারের চেয়ারম্যান তারিকুল হাসান খান মিঠু পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯ ভোট।
ফকিরহাট (বাগেরহাট): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক (সদ্য স্থগিত হওয়া কমিটি) সেখ ওয়াহিদুজ্জামান বাবু মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৬ হাজার ৬৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান স্বপন কুমার দাশ পেয়েছেন ২৯ হাজার ৭৭৭ ভোট।
মোল্লাহাট (বাগেরহাট): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান শাহীনুল আলম ছানা দোয়াত-কলম প্রতীকে ২৯ হাজার ৯০৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ কর্মী শেখ নাসির উদ্দিন আনারস প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৫৪।
চিতলমারী (বাগেরহাট): উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু জাফার মো. আলমগীর হোসেন দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩৬ হাজার ১১১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল মোটরসাইকেল প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২৭ হাজার ৮৫৭।
সদর (চুয়াডাঙ্গা): জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার ৫০ হাজার ৮১১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কৃষক লীগ নেতা মো. আজিজুল হক পেয়েছেন ৩৬ হাজার ১৭২ ভোট।
আলমডাঙ্গা (চুয়াডাঙ্গা): আওয়ামী লীগ নেতা কে এম মঞ্জিলুর রহমান ৪০ হাজার ২৮০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী যুবলীগ নেতা জিল্লুর রহমান পেয়েছেন ২৬ হাজার ২৮৭ ভোট।
বিরল (দিনাজপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান ৫৫ হাজার ৪২ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রামা কান্ত রায় ভোট পেয়েছেন ৪১ হাজার ২৬২।
বোচাগঞ্জ (দিনাজপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফসার আলী ৪৬ হাজার ৩৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বর্তমান চেয়ারম্যান জাতীয় পার্টির জুলফিকার হোসেন পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৪০৮ ভোট।
কাহারোল (দিনাজপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম ফারুক ৩৩ হাজার ১৪০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আরমান সরকার ভোট পেয়েছেন ২৫ হাজার ১২ ভোট।
বীরগঞ্জ (দিনাজপুর): জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আবু হুসাইন ৪৪ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম ভোট পেয়েছেন ৩২ হাজার ৪১৮।
কালিয়াকৈর (গাজীপুর): জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সেলিম আহম্মেদ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৮৩ হাজার ৯৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মো. কামাল উদ্দিন শিকদার পেয়েছেন ৬২ হাজার ৩০৪ ভোট।
শ্রীপুর (গাজীপুর): চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী টুসির বড় ভাই জামিল হাসান দুর্জয়। ঘোড়া প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৭০ হাজার ১৫৬ ভোট। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আব্দুল জলিল আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৩ হাজার ৫৩২ ভোট।
কাশিয়ানী (গোপালগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোক্তার হোসেন দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩২ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মুন্সি ফররুখ হোসাইন মিন্টু আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ১১২ ভোট।
মুকসদুপুর (গোপালগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য মো. কাবির মিয়া ঘোড়া প্রতীকে ৫৪ হাজার ৫৫৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম এম মহিউদ্দিন আহম্মদ মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৮১১ ভোট।
বাহুবল (হবিগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে আনোয়ার হোসাইন দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৮ হাজার ৬৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হাই পেয়েছেন ১২ হাজার ৭৮৪ ভোট।
নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহবায়ক মুজিবুর রহমান সেফু চিংড়ি প্রতীকে ২৫ হাজার ১৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২১ হাজার ৭৫১ ভোট।
টঙ্গীবাড়ি (মুন্সীগঞ্জ): আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুল ইসলাম হালদার হেলিকপ্টার প্রতীকে ৪০ হাজার ৩৭৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইঞ্জিনিয়ার কাজী আব্দুল ওয়াহিদ কাপ-পিরিচ প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৩০ হাজার ৪১৫।
লৌহজং (মুন্সীগঞ্জ): আওয়ামী লীগ নেতা বি এম শোয়েব দোয়াত-কলম প্রতীকে ৫৬ হাজার ৪৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুর রশীদ সিকদার কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৬৫৩ ভোট।
কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ): মঈনুজ্জামান অপু ঘোড়া প্রতীকে ৪৩ হাজার ৮৫৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আলী আকবর দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৮ হাজার ৬৫২ ভোট পেয়েছেন।
নিকলী (কিশোরগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে মোকারিম সরদার আনারস প্রতীকে ৩৬ হাজার ১৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আহসান মো. রুহুল কুদ্দুস ভূঞা জনি মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩১ হাজার ৫৭ ভোট পেয়েছেন।
অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ): চেয়ারম্যান হিসেবে এ এফ মাশুক নাজিম ঘোড়া প্রতীকে ৪২ হাজার ৫৫১ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম জেমস কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭০৬ ভোট।
সদর (নেত্রকোণা): জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মারুফ হাসান খান অভ্র ৩৮ হাজার ৩৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতিগোলাম হোসেন খান পাঠান বিমল পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩৯৪ ভোট।
বারহাট্টা (নেত্রকোণা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী সাখাওয়াত হোসেন ৪২ হাজার ১০০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল কবীর খোকন পেয়েছেন ৩০ হাজার ৯২৯ ভোট।
পূর্বধলা (নেত্রকোণা): চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য এ টি এম ফয়জুর সিরাজ জুয়েল ৪৬ হাজার ৩২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আসাদুজ্জামান পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮ ভোট।
জলঢাকা (নীলফামারী): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনছার আলী মিন্টু ঘোড়া প্রতীকে ৩৯ হাজার ৬৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা জাসদের সভাপতি গোলাম আজম এলিচ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩১ হাজার ৪৬ ভোট পেয়েছেন।
কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী): উপজেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব মো. রশিদুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীকে ২৮ হাজার ৩৪৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক শাহ্ আবুল কালাম বারী পাইলট আনরাস প্রতীকে ২৮ হাজার ২০১ ভোট পেয়েছেন।
সৈয়দপুর (নীলফামারী): সৈয়দপুর সাংগঠনিক জেলা বিএনপির বহিষ্কৃত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ আরফান সরকার রানা দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩২ হাজার ৩৬৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আজম হোসেন আনার প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ১৭২ ভোট।
সাপাহার (নওগাঁ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. শাহাজান হোসেন মণ্ডল আনারস প্রতীকে ৩৯ হাজার ৯৫২ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামসুল আলম শাহ্ চৌধুরী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৫২৭ ভোট।
পোরশা (নওগাঁ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ শাহ্ মনজুর মোরশেদ চৌধুরী কাপ-পিরিচ প্রতীকে ২৬ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন মোল্লা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৪৭৯ ভোট।
নিয়ামতপুর (নওগাঁ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফরিদ আহমেদ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৪ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ আবুল কালাম আজাদ কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৩৩৯ ভোট।
ভাঙ্গুড়া (পাবনা): চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩১ হাজার ৫৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন গোলাম হাসনাইন রাসেল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম মেছবাহুর রহমান রোজ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৬৭৯ ভোট।
গোলাম হাসনায়েন রাসেল ভাঙ্গুড়া পৌরসভার মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেন। তিনি পাবনা-৩ আসনের সসদ সদস্য মকবুল হোসেনের ছেলে।
ফরিদপুর (পাবনা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খলিলুর রহমান দোয়াত-কলম মার্কায় ১৪ হাজার ৫৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪০০ ভোট।
চাটমোহর (পাবনা): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চাটমোহর পৌরসভার সাবেক মেয়র মির্জা রেজাউল করিম দুলাল ৩৯ হাজার ৩৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
শিবগঞ্জ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে সৈয়দ নজরুল ইসলাম কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৮১ হাজার ৮৩০ ভোট পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মহসীন আলী মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬৭ হাজার ২০ ভোট পেয়েছেন।
সদর (ঠাকুরগাঁও): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশারুল ইসলাম সরকার মোটরসাইকেল মার্কায় এক লাখ ৬ হাজার ৬৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট অরুণাংশু দত্ত টিটো আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৯২ হাজার ৪২৪ ভোট।
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহম্মদ হোসেন বিপ্লব ঘোড়া মার্কায় ৪৪ হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সইদুল হক আনারস মার্কায় পেয়েছেন ৩৪ হাজার ১৮০ ভোট।
জৈন্তাপুর (সিলেট): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম লিয়াকত আলী আনারস প্রতীকে ৩৭ হাজার ৯০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল গফফার চৌধুরী কাপ-পিরিছ প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ১০ ভোট।
কোম্পানীগঞ্জ (সিলেট): জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মো. মজির উদ্দিন আনারস প্রতীকে ২৮ হাজার ২৭৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদ শামীম মোটরসাইকেল প্রতীক পেয়েছেন ২২ হাজার ২১৩ ভোট।
গোয়াইনঘাট (সিলেট): সিলেট জেলা বিএনপির সদ্য বহিষ্কৃত কোষাধ্যক্ষ শাহ আলম স্বপন ঘোড়া প্রতীকে ৪৫ হাজার ৯৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ফারুক আহমদ মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৬৭ ভোট।
জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ): জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রেজাউল করিম শামীম মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৮ হাজার ৯০৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত সভাপতি নূরুল হক আফিন্দি আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৮৪৫ ভোট।
ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ মুরাদ ঘোড়া প্রতীকে ১৮ হাজার ৪৯৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নাসরিন সুলতানা দীপা আনারস প্রতীকে ১১ হাজার ৪৭২ ভোট পেয়েছেন।
বিশ্বম্ভরপুর (সুনমাগঞ্জ): রফিক-উল ইসলাম তালুকদার আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ১৯২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার বর্মণ ঘোড়া প্রতীকে ১৪ হাজার ৮০২ ভোট পেয়েছেন।
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে আফতাব উদ্দিন আনারস প্রতীকে ৩৬ হাজার ৫১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন খান ২০ হাজার ১৩ ভোট পেয়েছেন।
সদর (রাজবাড়ী): চেয়ারম্যান পদে এস এম নওয়াব আলী ৪৩ হাজার ১১১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী রাকিবুল হাসান পিয়াল দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৯৯ ভোট।
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী): মোস্তফা মুন্সি আনারস প্রতীকে ২৯ হাজার ৭৪৫ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী শহিদুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৯ হাজার ৬১১ ভোট।
বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী): মোটরসাইকেল প্রতীকে এহছানুল হাকিম সাধন ৪২ হাজার ৬৮০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল কালাম আজাদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪১ হাজার ৬৮০ ভোট।
ফুলতলা (খুলনা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আকরাম হোসেন আনারস প্রতীকে ২১ হাজার ৮২৮ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ সাব্বির হোসেন রানা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৮৪ ভোট।
তেরখাদা (খুলনা): জেলা মৎস্যজীবী লীগের সহসভাপতি আবুল হাসান শেখ আনারস প্রতীকে ২৮ হাজার ১৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী সরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৭৩৮ ভোট।
দিঘলিয়া (খুলনা): আনারস প্রতীকে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শ্রমবিষয়ক সম্পাদক শেখ মারুফুল ইসলাম ৩৪ হাজার ৬৪৫ ভোটে জয় পেয়েছেন। দোয়াত কলম প্রতীকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মহিউদ্দিন মল্লিক পেয়েছেন ১৬ হাজার ৫৯৬ ভোট।
গলাচিপা (পটুয়াখালী): উপজেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিক ওয়ানা মারজিয়া নিতু ৪৪ হাজার ৩৩৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. শাহিন শাহ্ পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৭৩ ভোট।
দশমিনা (পটুয়াখালী): উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ও তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার ১২ হাজার ১৪১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ১০ হাজার ৪৮৮ ভোট পেয়েছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ বশির উদ্দিন।
বাউফল (পটুয়াখালী): উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. মোশারেফ হোসেন খান ৪২ হাজার ২২৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোতালেব হাওলাদার পেয়েছেন ৩০ হাজার ১০১ ভোট।
লামা (বান্দরবান): চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোস্তফা জামাল। আনারস প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ২০ হাজার ৫৬৯ ভোট। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীকের জাকের হোসেন মজুমদার পেয়েছেন ১৬ হাজার ৬৯৯ ভোট।
নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান): চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ১৭ হাজার ১৯৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী তোফায়েল আহমদ। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান অধ্যাপক শফিউল্লাহ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৩২ ভোট।
জয়পুরহাট সদর (জয়পুরহাট): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান মিঠু মোটরসাইকেল মার্কায় ৪৪ হাজার ৪৭০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী এ ই এম মাসুদ রেজা আনারস মার্কা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৩০৯ ভোট।
পাঁচবিবি (জয়পুরহাট): সাবকুন নাহার শিখা ঘোড়া প্রতীকে ৩৮ হাজার ৩০৯ ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী একই উপজেলা পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুল শহীদ মুন্না পেয়েছেন ১১ হাজার ৮০০ ভোট। তার প্রতীক মোটরসাইকেল।
কালিহাতী (টাঙ্গাইল): উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে এএসএম সিদ্দিকী ওরফে আজাদ সিদ্দিকী ৫২ হাজার ৯১০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতীক আনাসর।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন মোল্লা মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৫ হাজার ৬৮৫ ভোট পেয়েছেন।
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল): বর্তমান চেয়ারম্যান নার্গিস আক্তার দোয়াত কলম প্রতীকে ৩০ হাজার ৩৬৪ ভোট পেয়ে পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফিরোজ চৌধুরী হেলিকপ্টার প্রতীকে ৫ হাজার ৮৩৯ ভোট পেয়েছেন।
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল): চেয়ারম্যান পদে মুহাম্মদ আরিফ হোসেন আনারস প্রতীকে ৫২ হাজার ৩১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি লোকমান হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪১ হাজার ৯৩৫ ভোট পেয়েছেন৷
দেবহাটা (সাতক্ষীরা): চেয়ারম্যান পদে জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য আল ফেরদাউস আলফা হেলিকাপ্টার প্রতীকে ২৬ হাজার ৩৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মুজিবর রহমান মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৭ হাজার ১৫২ ভোট পেয়েছেন।
তালা (সাতক্ষীরা): বর্তমান চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার কাপ পিরিচ প্রতীকে ৪৬ হাজার ৪৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সরদার মশিয়ার রহমান চিংড়ী মাছ প্রতীকে ৩২ হাজার ৪১৩ ভোট পেয়েছেন।
আশাশুনি (সাতক্ষীরা): বর্তমান চেয়ারম্যান এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ বি এম মোস্তাকিম চিংড়ী মাছ প্রতীকে ৫১ হাজার ৬৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খাজরা ইউনিয়ন পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান এস এম শাহনেওয়াজ ডালিম ঘোড়া প্রতীকে ৫০ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়েছেন।
পানছড়ি (খাগড়াছড়ি): চেয়ারম্যান পদে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) সমর্থিত প্রার্থী চন্দ্র দেব চাকমা কাপ পিরিচি প্রতীকে ২৪ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিটন চাকমা আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ৩৫৭ ভোট পেয়েছেন।
সদর (খাগড়াছড়ি): চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারুল আলম আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সন্তোষিত চাকমা দোয়াত কলম প্রতীকে ৮ হাজার ৫৬৫ ভোট পেয়েছেন।
দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি): চেয়ারম্যান পদে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)-এমএন লারমা সমর্থিত ধর্মজ্যোতি চাকম মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৩ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. কাশেম আনারস প্রতীকে ২৩ হাজার ৬০৯ ভোট পেয়েছেন।
সদর (চাঁদপুর): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মো. হুমায়ুন কবির ঘোড়া প্রতীকে ৫০ হাজার ৪৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আইয়ুব আলী দোয়াত কলম প্রতীকে ৩৫ হাজার ৩৫৩ ভোট পেয়েছেন।
হাজীগঞ্জ (চাঁদপুর): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন মিয়াজী আনারস প্রতীকে ২৬ হাজার ৫৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম দোয়াত কলম প্রতীকে ২৫ হাজার ৭০ ভোট পেয়েছেন।
শাহরাস্তি (চাঁদপুর): চেয়ারম্যান পদে মকবুল হোসেন পাটোয়ারী ঘোড়া প্রতীকে ৩২ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. ওমর ফারুক আনারস প্রতীকে ২৬ হাজার ৯৮ ভোট পেয়েছেন।
রায়পুর (লক্ষ্মীপুর): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মামুনুর রশিদ আনারস প্রতীকে ৩৬ হাজার ৫৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন মাস্টার মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৩ হাজার ৮০৮ ভোট পেয়েছেন।
মামুনুর রশিদ লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন বোন জামাই ।
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর): চেয়ারম্যান পদে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইমতিয়াজ আরাফাত আনারস প্রতীকে ৪৪ হাজার ৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান মো. বাচ্চু মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৬ হাজার ৬০৯ ভোট পেয়েছেন।
কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সাইদুর রহমান স্বপন কাপ পিরিচ প্রতীকে ৮৫ হাজার ৯৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন আনারস প্রতীকে ৩৯ হাজার ৯৫৭ ভোট পেয়েছেন।
আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): চেয়ারম্যান পদে সাবেক যুবলীগ নেতা মো. মনির হোসেন ঘোড়া প্রতীকে ২৮ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক যুবলীগ নেতা মুরাদ হোসেন ভূইয়া আনারস প্রতীকে ১৪ হাজার ৫৭৩ ভোট পেয়েছেন।
শিবালয় (মানিকগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুর রহিম খান দোয়াত কলম প্রতীকে ৩২ হাজার ৫৮৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোবারক হোসেন খান পান্নু মোটরসাইকেল প্রতীকে ২১ হাজার ৪৬৬ ভোট পেয়েছেন।
ঘিওর (মানিকগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুবুর রহমান জনি শালিক পাখি প্রতীকে ২১ হাজার ৮০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লগের সাধারণ সম্পাদক মো. হামিদুর রহমান মোটরসাইকেল প্রতীক ৮ হাজার ৮৯৬ ভোট পেয়েছেন।
দৌলতপুর (মানিকগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফিক দোয়াত কলম প্রতীকে ২৩ হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম রাজা কাপ পিরিচ প্রতীকে ১৪ হাজার ৩৬৫ ভোট পেয়েছেন।
মনোহরদী (নরসিংদী): চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল মজিদ মাহমুদ (স্বপন) আনারস প্রতীকে ৩৩ হাজার ৮১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফজলুল হক ঘোড়া প্রতীকে ১০ হাজার ৯১১ ভোট পেয়েছেন।
বেলাব (নরসিংদী): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ সমসের জামান ভূইয়া রিটন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩০ হাজার ২০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শরীফ উদ্দিন খান মোমেন কাপ পিরিচ প্রতীকে ১৯ হাজার ৯৩ ভোট পেয়েছেন।
ধামরাই (ঢাকা): চেয়ারম্যান পদে জেলা যুবলীগের সাবেক সদস্য আব্দুল লতিফ আনারস প্রতীকে ৪২ হাজার ৯৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সানোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদ্য পদত্যাগ করা চেয়ারম্যান খালেদ মাসুদ খান লাল্টু মোটর সাইকেল প্রতীকে ৩৮ হাজার ৬৩৬ ভোট পেয়েছেন।
সাভার (ঢাকা): চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব।
বাগাতিপাড়া (নাটোর): চেয়ারম্যান পদে সদ্য বহিস্কৃত উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এ এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৪ হাজার ৬৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পাকা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আসলাম উদ্দিন শালিক প্রতীকে ১৩ হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়েছেন।
লালপুর (নাটোর): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ সাগর কাপ পিরিচ প্রতীকে ৩০ হাজার ৫১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলতাফ হোসেন ঝলফু দোয়াত কলম প্রতীকে ২৬ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়েছেন।
মিঠাপুকুর (রংপুর): চেয়ারম্যান পদে সাবেক যুবলীগ নেতা কামরুজ্জামান কামরু হেলিকপ্টার প্রতীকে ৭০ হাজার ৮৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন মণ্ডল মওলা মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৬ হাজার ৬৪৮ ভোট পেয়েছেন।
পীরগঞ্জ (রংপুর): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য নুর মোহাম্মদ মণ্ডল আনারস প্রতীকে ৪৫ হাজার ৬৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোকাররম হোসেন চৌধুরী জাহাঙ্গীর সাড়ে ৯ হাজার ভোট পেয়েছেন।
সদর (ঝালকাঠি): চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি খান আরিফুর রহমান আনারস প্রতীকে ৩১ হাজার ৯৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সুলতান হোসেন খান দোয়াত কলম প্রতীতে ২৪ হাজার ৯৭৩ ভোট পেয়েছেন।
নলছিটি (ঝালকাঠি): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা সালাহ উদ্দিন খান সেলিম মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৪ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তসলিম উদ্দিন চৌধুরী আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ৭৮৪ ভোট পেয়েছেন।
সদর (বরগুনা): চেয়ারম্যান পদে মো. মনিরুল ইসলাম আনারস প্রতীকে ৩৮ হাজার ৮১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এনামুল হক শাহিন ঘোড়া প্রতীকে ৩৬ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়েছেন।
বেতাগী (বরগুনা): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. খলিলুর রহমান খান মোটরসাইকেল প্রতীকে ১২ হাজার ৩২১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগে সাংগঠনিক সম্পাদক খ ম ফাহরিয়া সংগ্রাম আমিনুল ঘোড়া প্রতীকে ১০ হাজার ৩৮ ভোট পেয়েছেন।
বোদা (পঞ্চগড়): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক আলম ঘোড়া প্রতীকে ২৮ হাজার ২৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ময়দানদিঘী ইউনিয়নের সদ্য বহিষ্কৃত সভাপতি মো. হাবিব আল আমিন পেয়েছেন ২৩ হাজার ১০৮ ভোট।
দেবীগঞ্জ (পঞ্চগড়): উপজেলার শালডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মদন মোহন রায় হেলিকপ্টার প্রতীকে ৩৪ হাজার ৭৪২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. হাসনাত জামান চৌধুরী জর্জ পেয়েছেন ২৯ হাজার ৭০৩ ভোট।
সদর (নড়াইল): দ্বিতীয় ধাপে নড়াইল সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মো. আজিজুর রহমান ভূঁইয়া আনারস প্রতীকে ৪৫ হাজার ৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী তোফায়েল মাহমুদ পেয়েছেন ৪২ হাজার ৩০৬ ভোট।
লোহাগড়া (নড়াইল): লোহাগড়া উপজেলা চেয়ারম্যান পদে এ কে এম ফয়জুল হক রোম আনারস প্রতীকে ৩৯ হাজার ৮৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা চেয়ারম্যান সিকদার আব্দুল হান্নান রুনু হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৪৩৯ ভোট।
রাজননগর (মৌলভীবাজার): উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শাহাজাহান খান কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৪৪ হাজার ৪৮ ভোট পেয়ে পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রওনক আহমেদ মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৪ হাজার ৩ ভোট পেয়েছেন।