অস্ট্রেলিয়ার সীমিত ওভার ক্রিকেটের অধিনায়ক ফিঞ্চ চোটের কারণে খেলেননি দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। সহ-অধিনায়ক প্যাট কামিন্সও ছিলেন না দলে। তখনই ওঠে স্মিথকে অধিনায়ক করা নিয়ে আলোচনা।
তবে ওই ম্যাচে ম্যাথু ওয়েডকে দেওয়া হয় নেতৃত্বের দায়িত্ব। সে সময় অস্ট্রেলিয়ার কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার জানান, এর জন্য একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে স্মিথকে। অস্ট্রেলিয়ান এই তারকা ব্যাটসম্যান বললেন সেই কথাই।
“এটা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা হয়েছে। আমার অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ল্যাঙ্গার মনে হয় জবাব দিয়েছিল। এখানে একটি প্রক্রিয়া আছে যেটার মধ্য দিয়ে অবশ্যই যেতে হবে। দলের জন্য সেরাটা করতে পেরে আমি সন্তুষ্ট এবং সামনেও ব্যাপারটা একই থাকবে।”
“আমার মনে হয়, যখনই অধিনায়ক নির্বাচন করা হয়, একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়…আমি নিশ্চিত, এখানেও ব্যতিক্রম হবে না। এগুলোই আমাকে বলা হয়েছে এবং হ্যাঁ, এখনকার মতো এই আলোচনা বন্ধ রাখা উচিত।”
২০১৮ সালে বল টেম্পারিং কাণ্ডে দুই বছরের জন্য নেতৃত্ব থেকে নিষিদ্ধ করা হয় স্মিথকে। এরপর থেকে টেস্টে টিম পেইন, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে ফিঞ্চ অধিনায়কত্ব করছেন অস্ট্রেলিয়ার।
স্মিথের মতে, এই দুইজনের হাতে ভালোই পরিচালিত হচ্ছে দল।
“এই মুহূর্তে টিম ও ফিঞ্চি দুই সংস্করণে সত্যিই ভালো করছে। যেভাবে আছি সেটাতেই আমি স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করছি। তবে যেটা সব সময় বলেছি, দলের জন্য যা দরকার তাই করব।”