মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রামে হত্যা, অপহরণ, নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আল-বদর নেতা মীর কাসেম আলীর ‘উচিত সাজা’ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের চেয়ারম্যান কে এম সফিউল্লাহ।
Published : 02 Nov 2014, 03:34 PM
রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ১৯৮৫ সাল থেকে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেমকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয়।
মীর কাসেমের রায়ে সন্তোষ জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতারাও।অ ট্রাইব্যুনালে রায় ঘোষণার সময় বাইরে যুদ্ধাপরাধের সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন মুক্তিযোদ্ধারা।
রায়ের পর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল হেলাল মোর্শেদ খান বলেন, “প্রত্যেক রায়ের আগে আমরা এখানে আসি যেন বিচারকরা সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে কুণ্ঠাবোধ না করেন, ভয় না পান।
“এর আগে দেখেছি, বয়সের কারণে অনেক রাজাকারকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়নি। রাজাকারদের মৃত্যুদণ্ড দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধীদের বিতাড়িত করে নতুন প্রজন্মের মধ্যে চেতনাকে ধরে রাখতে আমরা এখানে আসি।”
“মীর কাসেমের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের মধ্য দিয়ে জনগণের ওই সময়ের ভীতি, শঙ্কা যে সত্য ছিল তা নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।”