আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে আগ্রহী ব্যক্তিদের কাছে এই সংস্কার কাজের জন্য পরামর্শ, মতামত ও প্রস্তাবনা মতামত পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে।
Published : 22 Oct 2024, 05:10 PM
দেশে আগামীতে অবাধ, অংশগ্রহণমূলক এবং নিরপেক্ষ জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে বিদ্যমান নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে মতামত চেয়েছে সংস্কার কমিশন।
আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে আগ্রহী ব্যক্তিদের কাছে এই সংস্কার কাজের জন্য পরামর্শ, মতামত ও প্রস্তাবনা মতামত পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার নির্বাচনি ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদারের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ জন্য একটি ইমেইল ঠিকানাও খোলা হয়েছে।
অন্তবর্তীকালীন সরকার গত ৩ অক্টোবর 'নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন' গঠন করে। ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুপারিশসহ প্রতিবেদন দেওয়ার কথা রয়েছে আট সদস্যের এই কমিশনের।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “এ কমিশন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সকলের মূল্যবান পরামর্শ, মতামত ও প্রস্তাবনা জানতে আগ্রহী।
“এই প্রেক্ষিতে নির্বাচনি ব্যবস্থার সংস্কার বিষয়ে সবাইকে তার অভিজ্ঞতালব্ধ ও সুনির্দিষ্ট মতামত ই-মেইল অথবা ওয়েবসাইট অথবা কমিশনের ফেসবুক পেইজে ১৫ নভেম্বর মধ্যে পাঠানোর জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।:
এক্ষেত্রে [email protected] ইমেইলে, https://erc.ecs.gov.bd ওয়েবসাইটে ও www.facebook.com/ercbd2024 ফেইসবুক পেইজে মতামত দেওয়া যাবে।
বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বাধীন কমিশনের সাত সদস্য হলেন-স্থানীয় সরকার ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ শিক্ষাবিদ তোফায়েল আহমেদ; নির্বাচন ব্যবস্থা, ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র বিশেষজ্ঞ ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী; নির্বাচন বিশেষজ্ঞ মো. আব্দুল আলীম; রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও ওপিনিয়ন মেকার জাহেদ উর রহমান; শাসন প্রক্রিয়া ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার বিশেষজ্ঞ মীর নাদিয়া নিভিন; ইলেকট্রনিক ভোটিং ও ব্লকচেইন বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ সাদেক ফেরদৌস এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার: সব অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে প্রতিবেদন