সাকিব আর হাসানের সঙ্গে তো অ্যাশটন অ্যাগারের তুলনাই হয় না। নাথান লায়ন যেমন অভিজ্ঞতায় যোজন যোজন এগিয়ে মেহেদী হাসান মিরাজের চেয়ে। স্পিন আক্রমণে কে এগিয়ে? স্পিন নিয়ে প্রশ্নের ডালা সাজানোর ফাঁকে নাথান লায়ন মনে করিয়ে দিলেন, অস্ট্রেলিয়ার পেস আক্রমণও কিন্ত কম যায় না!
Published : 25 Aug 2017, 03:03 PM
উইকেট-কন্ডিশন তো স্পিনারদের পক্ষেই। গত ইংল্যান্ড সফরের অভিজ্ঞতাও এখনও সুদূর অতীত নয়। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আবহ সঙ্গীত যেন আসলে স্পিনারদেরই জয়গান।
তবে স্পিনারদেরই একজন, অস্ট্রেলিয়ার স্পিন আক্রমণের মূল ভরসা লায়ন জানালেন, নিজেদের পেস আক্রমণও বড় ভরসা তাদের।
“স্কোয়াডে খুব ভালো তিনজন ফাস্ট বোলার আছে আমাদের, জশ হেইজেলউড, প্যাট কামিন্স ও জ্যাকসন বার্ড। এই কন্ডিশনে বল মুভ করাতে পারে তিনজনই। শ্রীলঙ্কায় ও ভারতে আমরা সেটি দেখেছি। আমার মনে হয় না, বাংলাদেশে ভিন্ন কিছু হবে।”
এই বছর ভারতের উইকেট-কন্ডিশনেও বেশ বাউন্স আদায় করে নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার পেসাররা। কন্ডিশন পেস বান্ধব না হলেও সেটিকে কজে লাগানোর স্কিল তাদের আছে। নতুন-পুরোনো বল মুভ করানো, বাটসম্যানকে বেকায়দায় ফেলার মত বাউন্স বা রির্ভাস সুইং, সবই পারেন হেইজেলউড-কামিন্সরা। স্কিলফুল এই পেসারদের সঙ্গে জুটি বেঁধে শিকার ধরতে চান লায়ন।
“আমাদের ব্যাপারটি হবে জুটি বেঁধে বোলিং করা। একসঙ্গে মিলে প্রতিপক্ষের ২০টি উইকেট নিতে চাই আমরা। এটি ‘আমি বনাম কেউ’ ধরনের লড়াই নয়। দলীয় খেলা, দল হিসেবেই আমরা ২০ উইকেট নিতে চাই।”