সিঅ্যান্ডবি থেকে বাসে উঠতে চেষ্টা করেছিলেন শফিক নূর। এ সময় ময়মনসিংহগামী একটি কভার্ড ভ্যান তাকে চাপা দেয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতি ভবনে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। এই সময় আইনজীবী ছাড়াও মেয়ে ও ছেলের পক্ষের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু আহসান হাবিব তাকে জামিন দেন।
“গত বছরের ১৫ জানুয়ারি বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে নাজমুল মেয়েটির ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করেন। পরে মেয়েটির চিৎকারে লোকজন এসে নাজমুলকে ধরে পুলিশে দেয়।”
পিপি ইসমাইল আরও বলেন, এই ঘটনায় ওইদিন নাজমুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা হয়। এরপর থেকে নাজমুল এক বছর কারবাস করেন। পরে দুই পরিবারের সম্মতিতে তাদের বিয়ের সিদ্ধান্ত হয়।
এই প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়ে নাজমুল আদালতে জামিনের আবেদন করেন বলে পিপি ইসমাইল জানান।