আগের রাতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যুতে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি বলে পুলিশ জানায়।
নিহত রাজন (২০) দিঘলিয়ার চন্দনীমহলের মো. ইউসুফ মোল্যার ছেলে এবং স্থানীয় মন্ডল জুট মিলের শ্রমিক।
দিঘলিয়া থানার ওসি আহসান উল্লাহ্ চৌধুরী জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সকালে মন্ডল মিলের অভ্যন্তরের তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনকে কয়েকজন মিলে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর আহত করে।
এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজনের মৃত্যু হয় বলেন তিনি।
ঘটনার বিবরণ দিয়ে স্থানীয় মুদি ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার সকালে দিঘলিয়ার চন্দনীমহলের বেড়িবাঁধ এলাকায় নারী শ্রমিকদের উত্ত্যক্ত করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে আব্দুর রহমান ও আব্দুর রহিম নামে দুই সহোদরের সঙ্গে রাজনের বাকবিতণ্ডা ও মারামারি হয়। এক পর্যায়ে ওই দুই সহোদর রাজনকে বেধড়ক পেটায়।
পরে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
নিহতের লাশ এ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।