রোববার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি একথা জানান।
পুলিশ সুপার বলেন, রাজশাহী জেলার আম সারাদেশ ছাড়াও বিদেশেও রপ্তানি হয়। এ কারণে আমে যাতে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কোনো রাসায়নিক ব্যবহার না হয় তা নিশ্চিত করতে এরইমধ্যে বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করা হয়েছে।
এছাড়া নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে বিভিন্ন উপজেলার আম বাগানগুলো নিয়মিত মনিটরিংয়ের আওতায় আনা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
এসপি শহিদুল্লাহ বলেন, মাদকের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এজন্য প্রতিদিনই অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ করাসহ মাদকে জড়িতদের আটক করা হচ্ছে। ফলে মাদক এখন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে বলা যায়।
মতবিনিময়কালে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদুল হাসান ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইফতেখায়ের আলম।
গত ১৬ এপ্রিল হাই কোর্টের একটি বেঞ্চ রাজশাহীসহ দেশের অন্যান্য বাণিজ্যিক আমবাগানে ক্ষতিকর রাসায়নিকের প্রয়োগ ঠেকাতে নির্বাহী হাকিম সঙ্গে নিয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে।