রোববার বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) আমিনুল ইসলামকে আহবায়ক করে ১০ সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়।
আমিনুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বরাবর রোববার সন্ধ্যায় প্রাথমিক একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। খুব দ্রুততর সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের তালিকা করা হচ্ছে।
“অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও আমদানি পণ্যের ক্ষতির পরিমাণও জানা যাবে। তদন্তে কর্মরত কারও বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, রোববার ভোর ৪টার দিকে আমদানিকৃত পণ্য বোঝাই একটি ভারতীয় ট্রাকে আগুন লাগলে সেটা অন্যান্য ট্রাকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
আগুনে ভারতীয় পণ্য বোঝাই ৬টি ট্রাক, ১৪-১৫টি মিনিট্রাক ও পিকআপ ভ্যান ও ৫০টির মতো মোটরসাইকেলের কার্টন পুড়ে গেছে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বন্দরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) রেজাউল করিম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল ওয়াদুদ, বেনাপোল শুল্কভবনের সহকারী কমিশনার উত্তম চাকমা, বন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মোহাম্মদ রুহুল আমিন, বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মফিজুর রহমান, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার তৌহিদুর রহমান, ট্রাফিক পরিদর্শক জাবেদি বিল্লাহ, অগ্নি পরিদর্শক অহেন্দ্র কুমার দেবনাথ ও বন্দরের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ মিল্কি।