শনিবার আশুলিয়া থানার ওসি আবদুল আউয়াল এ কথা জানান।
তিনি বলেন, নিহত তাসলিমা বেগম (২৭) ঝিনাইদহ সদরের নৈহাটি বড়পাতা গ্রামের তক্কেল মণ্ডলের মেয়ে। আশুলিয়ার হা-মীম গ্রুপের নেক্সট কালেশন নামে পোশাক কারখানায় কাজ করতেন তিনি।
গত ১ সেপ্টেম্বর রাতে আশুলিয়ার জামগড়ার মাসুদ মিয়া নামে এক প্রবাসীর ভাড়া বাড়ি থেকে একটি ড্রাম ভরতি নারীর ৩৫ টুকরা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন বাড়ির মালিকের ভাগিনা আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
ওসি আউয়াল বলেন, “নিহতের স্বামী আব্দুল মজিদের মোবাইল ফোন ট্র্যাকিং করে তার (মজিদ) বন্ধু মুকুলকে শুক্রবার রাতে ঝিনাইদহ থেকে আটক করা হয়।
“প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মুকুল খুনের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। এ হত্যাকাণ্ডে মজিদসহ আরও একজন অংশে নিয়েছেন।”
মুকুলের বাড়ি ঝিনাইদহ সদরে। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করেন তিনি।
হত্যায় জড়িত অপর ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা গেলে ঘটনার বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানিয়েছেন ওসি আউয়াল।