নোবেল পিস সেন্টারের সহযোগিতায় টেলিনর ইয়ুথ ফোরাম ২০১৮-২০১৯- এর জন্য নির্বাচিত ১৬ জন প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেছে টেলিনর গ্রুপ।
Published : 09 Oct 2018, 12:33 AM
গ্রামীণফোনে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, টেলিনর ইয়ুথ ফোরামের এ বছরের প্রতিনিধিরা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতে বৈষম্য চিহ্নিত করে তার সমাধানে কাজ করবে।
যেসব দেশে টেলিনরের কার্যক্রম রয়েছে, সেখানে এ ১৬ প্রতিনিধিকে তরুণ নেতৃত্ব হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ, ডেনমার্ক, মালয়েশিয়া, নরওয়ে, পাকিস্তান, সুইডেন ও থাইল্যান্ডের ৫ হাজারের বেশি তরুণ মেধাবীদের মধ্য থেকে এ ১৬ জন নির্বাচিত হন।
নির্বাচিত প্রতিনিধিরা এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের মে মাস পর্যন্ত স্বাস্থ্যখাতের বৈষম্য দূর করার কাজে কাজ করবে।
এ বছরের কর্মসূচিতে প্রতিনিধিদের চারটি দলে ভাগ করা হবে। প্রতিটি দলকেই আগামী ডিসেম্বরে অনুষ্ঠেয় টেলিনর ইয়ুথ ফোরামের শুরুতে আলাদা আলাদা স্বাস্থ্যবিষয়ক চ্যালেঞ্জ দেওয়া হবে।
ডিসেম্বরে অসলোতে এবং ২০১৯ সালে মে মাসে ব্যাংককে ফোরাম ফিনালের মধ্যবর্তী সময়ে উন্নতির ভিত্তিতে এবং পাশাপাশি ফোরাম ফিনালে দলগুলোর চূড়ান্ত ধারণা উপস্থাপন পর্বের ভিত্তিতে তাদের ‘কনসেপ্ট প্রোপোজাল’ অনুযায়ী চারটি দলকেই স্কোরিং করা হবে।
বিজয়ী দলকে পরবর্তীতে তাদের ধারণার বাস্তবায়নের জন্য ১ লাখ নরওয়েজিয়ান ক্রোনা পুরস্কার দেওয়া হবে।
টেলিনর ইয়ুথ ফোরামের ২০১৮-২০১৯ সালের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা হলেন ক্রিস্টিনা শি নর্ডভল্ড (নরওয়ে), র্যাচেল লোহ ( মালয়েশিয়া), লুকাস ম্যাকন্যাব (সুইডেন), ন্যাং ইন ইন উইন নিউই ( মিয়ানমার), ইনগ্রিদ হগ রাসমুসেন (ডেনমার্ক), মাইয়েদা জানজুয়া (পাকিস্তান), ডায়াকো খাবাত আহমাদ (ডেনমার্ক), থিহা ঝ (মিয়ানমার), থানাপা উকারানুন ( থাইল্যান্ড), চের্নচে তাচো (থাইল্যান্ড), সায়মা মেহেদী খান (বাংলাদেশ), আসমা লাডাক ( পাকিস্তান), গ্যাব্রিয়েল স্টুপ (সুইডেন), সামীন আলম ( বাংলাদেশ), ফেলিসিয়া ইয়ুন (মালয়েশিয়া) এবং মিলিয়া উদেস (নরওয়ে)।