পুলিশের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আসায় তা সর্বমহলে ‘ব্যাপক প্রশংসিত’ হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
Published : 03 Mar 2024, 11:34 PM
আগের বছরের তুলনায় ২০২৩ সালে সারাদেশে বিভিন্ন মামলায় সাজার হার উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেড়েছে জানিয়ে আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, এই উন্নতি পুলিশের সার্বিক কর্মদক্ষতা ও পেশাদারিত্বের উৎকর্ষের ফল।
তিনি জানিয়েছেন, ২০২২ সালে সারাদেশে মামলার সাজার হার ছিল ১৭ শতাংশ, যা পরের বছরে ২৮ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
মামলার সঠিক তদন্ত হলে যে অপরাধীর সাজা নিশ্চিত হয় এবং তাতে যে সাজার হারও বৃদ্ধি পায় তা মনে করিয়ে দেন আইজিপি।
পুলিশ সপ্তাহের শেষ দিন রোববার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে মামলার ‘সঠিক তদন্ত’ করতে পুলিশ প্রধানের নির্দেশনা আসে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, “পেশাদারত্বের সাথে দায়িত্ব পালনের ফলে পুলিশের কাছে জনগণের প্রত্যাশার মাত্রা বেড়েছে।”
পুলিশের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আসায় তা সর্বমহলে ‘ব্যাপক প্রশংসিত’ হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের অন্যতম অভিযাত্রী বাংলাদেশ পুলিশ। তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসমৃদ্ধ স্মার্ট পুলিশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সকল পুলিশ সদস্যকে ঐক্যবদ্ধভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে।”
সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইজিপি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েচে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) কামরুল আহসান, অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) আতিকুল ইসলাম।
অন্যদের মধ্যে র্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন, স্পেশাল ব্রাঞ্চের অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।