এ বছর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ‘বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন ১০ সাংবাদিক।
Published : 27 Nov 2019, 07:34 PM
বুধবার ডিআরইউতে ‘বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও ডিআরইউর সাবেক সভাপতি শাহজাহান সরদার।
এ বছর প্রিন্ট ও অনলাইন ক্যাটাগরিতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে দৈনিক যুগান্তরের মিজানুর রহমান চৌধুরী, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে ডেইলি স্টারের মোহাম্মদ আল-মাসুম মোল্লা, অনুসন্ধানে বাংলা ট্রিবিউনের শাহেদ শফিক, বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে যুগ্মভাবে দ্যা ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের জসিম উদ্দিন হারুন ও দৈনিক কালের কণ্ঠের জিয়াদুল ইসলাম পুরস্কার পেয়েছেন।
ক্রীড়ায় পুরস্কার পেয়েছেন দৈনিক প্রথম আলোর তারেক মাহমুদ; সাহিত্য-সংস্কৃতি-ঐতিহ্যে দৈনিক সমকালের তপন দাস।
টেলিভিশন ক্যাটাগরিতে সেবা খাতে পুরস্কার পেয়েছেন এনটিভির শফিক শাহীন, অনুসন্ধানে একাত্তর টিভির আদনান খান (নয়ন আদিত্য) এবং বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের মোর্শেদ হাসিব হাসান।
ডিআরইউর সভাপতি ইলিয়াস হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ডিআরইউর সাংগঠনিক সম্পাদক ও বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড উপকমিটির আহ্বায়ক আফজাল বারী। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খান।
‘সত্য’ তুলে ধরতে সাংবাদিকদের আহ্বান জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, “সাংবাদিকতার দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাংবাদিকতা এমন একটি পেশা যাদের মুখে ভাষা নেই তাদেরকে ভাষা দিতে পারে। যার কাছে ক্ষমতা নেই তাকে ক্ষমতাবান করতে পারেন। যে প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না, তাকে প্রতিবাদ করতে উদ্বুদ্ধ করা হয়। এজন্যই গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়।”
তিনি বলেন, “সমাজের অসঙ্গতি তুলে ধরার ক্ষেত্রে, দায়িত্বশীলদের কোথায় দায়িত্ব পালন করা দরকার সেটা তুলে ধরতে ভালো রিপোর্টিং অত্যন্ত সহায়ক হয়।”