রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিল, তাদের আপিল শুনানির দ্বিতীয় দিনে আরও ৭৮জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
Published : 07 Dec 2018, 11:26 PM
এই সিদ্ধান্তের ফলে আগামী ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে তাদের আর কোনো বাধা থাকল না।
শুক্রবার মোট ১৫০টি আপিল আবেদনের শুনানি করে ৭৮টি আবেদন মঞ্জুর করে নির্বাচন কমিশন। ৬৫ জনের ক্ষেত্রে আপিল নামঞ্জুর হয়েছে।
নামঞ্জুর হওয়া ৬৫টি আপিল আবেদনের মধ্যে ৫৯ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। নির্বাচন কমিশন আপিল শুনানি করে সেই সিদ্ধান্তই বহাল রেখেছে। ফলে তারা নির্বাচন করতে পারছেন না।
আর ছয়টি আপিল হয়েছিল ছয় জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। সেসব আপিলও নামঞ্জুর হয়েছে। ফলে ওই ছয়জনের প্রার্থিতা বৈধ থাকছে।
সাতটি আপিল আবেদনের শুনানি হলেও সিদ্ধান্ত স্থগিত রেখেছে নির্বাচন কমিশন। শনিবারের মধ্যে তার নিষ্পত্তি করতে হবে।
শুক্রবার যারা প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন, তাদের মধ্যে অন্তত ২০ জন বিএনপির। গণফোরামের রেজা কিবরিয়া ও জাতীয় পার্টির সোহেল রানা এদিন নিজেদের পক্ষে রায় পেলেও জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন হাওলাদার এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমরান এইচ সরকারের ভাগ্যে খোলেনি।
নির্বাচন ভবনের একাদশ তলায় সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা, নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও শাহাদাত হোসেন চৌধুরী এই শুনানি নেন।
জমা পড়া মোট ৫৪৩টি আপিলের মধ্যে আবেদনের ক্রমিক নম্বর অনুসারে তিন দিনে এই শুনানি চলছে। শুক্রবার ১৬১ থেকে ৩১০ নম্বর আপিলের শুনানি শেষ করেছে ইসি।
বৃহস্পতিবার শুনানির প্রথম দিন ১৬০ জনের আপিল শুনানি করে ৮০ জনের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দেয় নির্বাচন কমিশন। শনিবার ৩১১ থেকে ৫৪৩ ক্রমিকের আপিল শুনানির মধ্যে দিয়ে আপিল পর্ব শেষ হবে। এ দিন তিনটি আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিল আবেদনেরও শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিত ফিরে পেলেন যারা
আসন | প্রার্থী | দল/স্বতন্ত্র | যে কারণে বাতিল হয়েছিল |
ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৬ | মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন | বিএনপি | দলের প্রত্যয়নপত্রে ঘষামাজা থাকায় |
ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৪ | মো. মুসলিম উদ্দিন | বিএনপি | উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়ায় |
চট্টগ্রাম-৮ | হাসান মাহমুদ চৌধুরী | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
চট্টগ্রাম-৭ | মো. আবু আহমেদ হাসনাত | বিএনপি | ঋণ খেলাপের অভিযোগ |
ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-২ | মো. গিয়াস উদ্দিন | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৬ | আবদুল খালেক | বিএনপি | হলফনামায় তথ্য গোপন করায় |
কুমিল্লা-১ | মো. আলতাফ হোসাইন | ইসলামী ঐক্যজোট | ব্যয়ের রিটার্ন কপিতে প্রার্থীর স্বাক্ষর ছিল না |
চাঁদপুর-৫ | খোরশেদ আলম খুশু | জাতীয় পার্টি | ঋণখেলাপের অভিযোগ |
ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-২ | মো. ছাইফুল্লাহ (হুমায়ুন মিয়া) | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-২ | মো. শাহজাহান আলম সাজু | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
বরিশাল-২ | এ কে ফাইয়াজুল হক | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
পটুয়াখালী-১ | মো. আবদুর রশীদ | জাকের পার্টি | আয়কর রিটার্নিং জমা না দেওয়ায় |
বরিশাল-১ | মো. বাদশা মিয়া | জাকের পার্টি | পৌরকর পরিশোধ না করা |
বরগুনা-১ | মো. মতিয়ার রহমান তালুকদার | বিএনপি | মামলায় দণ্ড থাকার কারণে |
ভোলা-১ | গোলাম নবী আলমগীর | বিএনপি | ঋণ খেলাপি |
বরিশাল-২ | মাসুদ পারভেজ | জাতীয় পার্টি | বিল খেলাপি |
পটুয়াখালী-২ | মো. শহিদুল আলম তালুকদার | বিএনপি | দুই বছরের বেশি দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়ায় |
বরিশাল-২ | সৈয়দ রুবিনা আক্তার | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
পটুয়াখালী-২ | মো. শফিকুল ইসলাম | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
ঢাকা-১৬ | এ কে এম মোয়াজ্জেম হোসেন | বিএনপি | ঋণখেলাপি |
ঢাকা-৩ | মো. সুলতান আহম্মদ খান | ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ | ঋণখেলাপি |
কিশোরগঞ্জ-২ | মো. সিলাহউদ্দিন (রুবেল) | ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ | বিদ্যুৎ বিল খেলাপি |
কিশোরগঞ্জ-৬ | মোহাম্মদ মুছা খান | ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ | বিল খেলাপি |
টাঙ্গাইল-৮ | মো. আ. লতিফ মিয়া | ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ | দলীয় প্রত্যয়নপত্রে ঘষামাজা |
নরসিংদী-২ | জায়েইদুল কবির | জাসদ | হলফনামা দাখিল না করায় |
কিশোরগঞ্জ-১ | খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল খান | বিএনপি | রিটার্ন দাখিল না করায় |
গাজীপুর-৩ | জহিরুল হক মন্ডল বাচ্চু | জাসদ | বিদ্যুৎ বিল ৭ আগে পরিশোধ না করা ও দলীয় প্রত্যয়নে সিল না থাকায় |
মানিকগঞ্জ-২ | মইনুল ইসলাম খান | বিএনপি | দলের মহাসচিবের নমুনা স্বাক্ষরের মিল না থাকা |
শরিয়তপুর-৩ | সুশান্ত ভাওয়াল | সিপিবি | টেলিফোন বিল অনাদায়ী থাকা |
কিশোরগঞ্জ-২ | নুরুল ইসলাম | সিপিবি | হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকা |
মুন্সীগঞ্জ-১ | মো. আবদুল্লাহ | বিএনপি | ঋণ খেলাপি |
কিশোরগঞ্জ-৩ | এনামুল হক (ইদ্রিস) | সিপিবি | ফরমে স্বাক্ষর না থাকা |
নারায়নগঞ্জ-৪ | মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন | স্বতন্ত্র | ঋণ খেলাপি |
টাঙ্গাইল-৬ | মো. আবুল কাশেম | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
টাঙ্গাইল-৭ | সৈয়দ মজিবর রহমান | খেলাফত মজলিস | ঋণখেলাপি |
শরীয়তপুর-২ | মো. বাদল কাজী | জাকের পার্টি | ঋণখেলাপি |
মাদারীপুর-১ | মো. শাহনেওয়াজ | জাকের পার্টি | হলফনামায় তথ্যে গরমিল |
নারায়নগঞ্জ-৪ | মো. ছালাউদ্দিন খোকা | জাতীয় পার্টি | হলফনামায় সিল নেই |
টাঙ্গাইল-৬ | ব্যারিস্টার এম আশরাফুল ইসলাম | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
টাঙ্গাইল-৬ | মামুনুর রহমান | এনপিপি | হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকায় |
টাঙ্গাইল-৩ | এস এম চান মিয়া | এনপিপি | সার্টিফিকেটের সত্যয়িত কপি না দেওয়ায় |
মাদারীপুর-২ | আল আমীন মোল্লা | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
ঢাকা-৮ | এস এম সারওয়ার | বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট | হলফনামায় তথ্যে গরমিল |
মাদারীপুর-১ | নাদিরা আক্তার | বিএনপি | হলফনামায় তথ্যে গরমিল |
ঢাকা-১ | ফাহিমা হুসাইন জুবলী | বিএনপি | রিটার্ন দাখিল না করা ও দলীয় প্রত্যয়নে জটিলতা |
কিশোরগঞ্জ-১ | আব্দুর রহমান অ্যাডভোকেট | জেএসডি | ফরমে স্বাক্ষর না থাকায় |
কিশোরগঞ্জ-৩ | সাইফুল ইসলাম সুমন | বিএনপি | সনদ দাখিল না করায় |
ঢাকা-৮ | মাহমুদ রহমান মুন্নী | জাতীয় পার্টি | আয় -য়ের বিবরণীতে স্বাক্ষর না থাকায় |
ঢাকা-১৬ | মো. আমানত হোসেন | জাতীয় পার্টি | হলফনামার সঙ্গে শিক্ষাগত যোগ্যতার মিল না থাকায় |
নারায়ণগঞ্জ-৪ | মামুন মাহমুদ | বিএনপি | হলফনামায় তথ্যে গরমিল |
সিলেট-৫ | এমএ মতিন চৌধুরী | ইসলামী ঐক্যজোট | বিল খেলাপি |
হবিগঞ্জ-৩ | মো. আব্দুল কাদের | এনপিপি | দলীয় প্রত্যয়ন না থাকায় |
সিলেট-৫ | সেলিম উদ্দিন | জাতীয় পার্টি | মূল হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকায় |
মৌলভী বাজার-১ | এবাদুর রহমান চৌধুরী | বিএনপি | আয়কর রিটার্ন দাখিল না করায় |
সুনামগঞ্জ-৪ | মো. দিলদার | এনপিপি | বিল খেলাপির অভিযোগে |
সুনামগঞ্জ-৪ | দিওয়ান জয়নুল জাকেরিন | বিএনপি | ঋণখেলাপির অভিযোগে |
হবিগঞ্জ-১ | রেজা কিবরিয়া | গণফোরাম | ঋণখেলাপির অভিযোগে |
সুনামগঞ্জ-৪ | মো. আজিজুল হক | বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস | বিলখেলাপির অভিযোগে |
হবিগঞ্জ-১ | অধ্যাপক মো. আব্দুল হান্নান | স্বতন্ত্র | এক শতাংশ ভোটারের সমর্থনে গরমিল |
কিশোরগঞ্জ-৫ | সেলিনা সুলতানা | জাসদ | হলফনামায় ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষর ছিল না |
টাঙ্গাইল-৬ | নূর মোহাম্মদ খান | বিএনপি | ঋণ খেলাপির অভিযোগে |
কিশোরগঞ্জ-২ | এরশাদ হোসাইন | জাতীয় পার্টি | শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ না থাকায় |
ঢাকা-১৮ | সাইফ উদ্দিন আহমদ খন্দকার | খেলাফত মজলিস | কর বকেয়া |
টাঙ্গাইল-৩ | আতাউর রহমান খান | বিএনএফ | হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকায় |
টাঙ্গাইল-৬ | সুলতান মাহমুদ | বিএনএফ | হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকায় |
ঢাকা-১৮ | শহীদ উদ্দিন মাহমুদ | জেএসডি | ঋণ খেলাপির অভিযোগে |
ঢাকা-১ | সামসুদ্দিন আহমেদ | জাকের পার্টি | রিটার্ন দাখিল না করায় |
মানিকগঞ্জ-২ | এসএম আব্দুল মান্নান | জাতীয় পার্টি | ঋণ খেলাপির অভিযোগে |
ঢাকা-২ | সুকান্ত শফি চৌধুরী | সিপিবি | রিটার্ন দাখিল না করায় |
ফরিদপুর-৪ | আতাউর রহমান | সিপিবি | বিল খেলাপির অভিযোগে |
শরীয়তপুর-১ | সরদার এ কে এম নাসিরউদ্দিন | বিএনপি | বিল খেলাপির অভিযোগে |
কুড়িগ্রাম-৪ | জাকির হোসেন | আওয়ামী লীগ | হলফনামায় পূর্ণাঙ্গ তথ্য না থাকায় |
রংপুর-২ | কুমারেশ চন্দ্র রায় | জাসদ | ঋণ খেলাপির অভিযোগে |
ময়মনসিংহ-৮ | মাহমুদ হাসান সুমন | স্বতন্ত্র | লাভজনক পদ থেকে পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়ায় |
জামালপুর-১ | মোর্শেদুজ্জামান মিল্লাত | বিএনপি | দুর্নীতি মামলায় সাজা হওয়ায় |
ময়মনসিংহ-১ | মো. হাবিবুল্লাহ | ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ | দলীয় প্রত্যয়ন ছিল না |
ময়মনসিংহ-১১ | আমান উল্লাহ সরকার | ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ | বিল বকেয়া |
নেত্রকোনা-১ | এম এ করিম আব্বাসী | এলডিপি | মনোনয়নপত্র ও হলফনামায় পেশার তথ্যে গরমিল |
ময়মনসিংহ-৫ | জহিরুল ইসলাম | জাকের পার্টি | হলফনামায় স্বাক্ষর নেই |
নেত্রকোনা-৫ | আবু তাহের তালুকদার | বিএনপি | দলীয় প্রত্যয়নে মহাসচিবের স্বাক্ষরে মিল না থাকায় |
ঝালকাঠি-১ আসনে বিএনপির শাহজাহান ওমর, বরিশাল-৬ আসনে জাতীয় পার্টির নাসরিন জাহান রত্না, বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগের পঙ্কজ দেবনাথ, পিরোজপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী ফরাজি এবং ভোলা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকবের মনোনয়ন গ্রহণের বিরুদ্ধে মোট ছয়টি আপিল হয়েছিল। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের শুনানিতে তা ধোপে টেকেনি। ফলে ওই চার প্রার্থীর নির্বাচন করতে কোনো বাধা থাকছে না।
আমান ও আফরোজাসহ ৭ জনের আদেশ আটকে রয়েছে
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের মেহেদী, সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সৈয়দ শাহ মুজাশ্বের আলী, ঢাকা-২ আসনের আমানুল্লাহ আমান, ঢাকা-৯ আসনের আফরোজা আব্বাস, ঢাকা-২০ সুলতানা আহমেদ, রংপুর-১ আসনের সি এম সাদিক, গাইবান্ধা-১ আসনের আফরোজা বারী শাহবাজের আপিলের শুনানি হলেও তাদের বিষয়ে আদেশ স্থগিত রয়েছে।
এদিকে নির্বাচন কমিশনে আপিল শুনানি শেষে আদেশের সার্টিফায়েড কপি না পাওয়ায় আবেদনকারীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ প্রার্থী মুশফিকুর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিলের আপিল আবেদন নাকচ করে ইসি। তার পক্ষে মো. ইলিয়াস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমার প্রার্থী বিএনপির। বৃহস্পতিবার রায় হলেও এখনো ইসির সার্টিফায়েড কপি পাইনি। তাহলে উচ্চ আদালতে কবে যাব? এটা হয়রানি।”
শুনানি শুরুর আগের দিন মঙ্গলবার রাতে নির্বাচন কমিশনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেছিলেন, শুনানির পরপরই তারা রায়ের সার্টিফায়েড কপি দিয়ে দেবেন।
নড়াইল-২ আসনের জেএসডি প্রার্থী ফকির শওকত আলী বলেন, “আপিলে মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। যদি কোনো কারণে স্থানীয় পর্যায়ে পৌঁছাতে দেরি হয়, তাহলে তো জমাই দেওয়া যাবে না। এ গড়িমসির কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারি।”