বুধবার বিকালে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলে উপজেলা সভাপতি ছানোয়ার হোসেন বাদশা জানান।
এর আগে আওয়ামী লীগের জামালপুর জেলা স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকেও তাকে অব্যহতি দেওয়া হয়।
একটি অডিও রেকর্ড ভাইরাল হওয়ার পর দেশব্যাপী তীব্র সমালোচনার মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মঙ্গলবার পদত্যাগ করেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান।
মুরাদ ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকেটে জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী, মেস্টা ও তিতপল্যা) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ২০১৮ সালে তিনি দ্বিতীয়বার সংসদ সদস্য হন।
২০১৯ সালে শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার সরকার গঠন করলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান মুরাদ। ওই বছর মে মাসে তাকে স্বাস্থ্য থেকে সরিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়।
চিকিৎসাশাস্ত্রের ডিগ্রিধারী মুরাদ হাসান জামালপুর-৪ আসনের এমপি।