“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
মঙ্গলবার সকাল থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় তারা মারা যান বলে জানান জেলার সিভিল সার্জন হুসাইন শাফায়াত।
তিনি বলেন, তাদের মধ্যে একজনের পজিটিভ ছিল। অন্য সাতজন মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে। একই সময় জেলায় ১৭৩ জনের পরীক্ষায় ৬০ জনের পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্তের হার ৩৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এ পর্যন্ত জেলায় মোট ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জেলায় লকডাউন চলছে। রাস্তায় মানুষের উপস্থিতি আগের চেয়ে কম রয়েছে। সংক্রমণের হারও আগের তুলনায় কমেছে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন।