তিনি বলেন, “একজন শিক্ষককে তার বিবেক দ্বারা পরিচালিত হতে হয়। কোনটি ন্যায় আর কোনটি অন্যায় এটা বুঝে তাকে পদক্ষেপ নিতে হয়।“
বৃহস্পতিবার গাজীপুরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যম্পাসে সিনেট হলে কলেজ মনিটরিং ওয়ার্কশপ- ২০১৯ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন উপাচার্য।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সময়ের বড় চ্যালেঞ্জ ছিল সেশনজট বিশেষ অ্যাকাডেমিক প্রোগ্রাম চালুর মাধ্যমে দূর করা সম্ভব হয়েছে বলেও এ সময় মন্তব্য করেন হারুন-অর-রশিদ।
তিনি বলেন, “এটি সমাধান এক সময় অসম্ভব মনে করা হতো। এখন বড় চ্যালেঞ্জ শিক্ষার মান উন্নেয়ন। এটি নিয়ে আমরা কাজ করছি। শিক্ষার মান উন্নয়নে অনেক প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। ”
অধ্যক্ষদেরকে কলেজের মনিটরিং আরও জোরদার করার আহ্বান জানিয়ে উপাচার্য বলেন, দুই হাজার ২৬০টি কলেজকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বসে মনিটরিং করা খুবই দুঃসাধ্য। এজন্য অধ্যক্ষদেরও নিজ প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
“শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি, শিক্ষকদের হাজিরা সবকিছুই মনিটরিং করতে হবে। এতে করে শিক্ষার মানোন্নয়নে আমাদের যে লক্ষ্য সেটি নিশ্চিত হবে।”
অনুষ্ঠানে উপ-উপাচার্য প্রফেসর হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেনসহ ওয়ার্কশপের ৫৬ জন অধ্যক্ষ/প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।