সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কলাপাড়া উপজেলার বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে তিন হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।”
Published : 26 May 2024, 11:21 AM
ঘূর্ণিঝড় রেমাল আরও শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। প্রাণে বাঁচতে পটুয়াখালীতে আশ্রয়কেন্দ্র ছুটছে মানুষ।
রোববার সকাল থেকেই আতঙ্কিত উপকূলের দুর্গম এলাকার মানুষ তাদের সহায়-সম্বল নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে শুরু করেছেন বলে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দেবনাথ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
সুমন বলেন, “সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কলাপাড়া উপজেলার বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে তিন হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
“এছাড়া রাঙ্গাবালী উপজেলায় ১ হাজার, গলাচিপা উপজেলায় চারশ এবং দশমিনা উপজেলায় সাতশ মানুষ নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছেন।”
অন্য উপজেলাগুলোর দুর্গম এলাকার মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য স্বেচ্ছাসেবকরা কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা।
এদিকে সাধারণ মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে পটুয়াখালী জেলায় ৭০৩টি সাইক্লোন শেল্টার ও ৩৫টি মুজিব কেল্লার সঙ্গে কুয়াকাটার সকল আবাসিক হোটেল-মোটেল আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে শনিবার রাত থেকেই উপকীলে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। থেমে থেমে দমকা হাওয়ার সঙ্গে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। সাধারণ মানুষের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে।