১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
“দুর্যোগে জলোচ্ছ্বাস বা অতিবৃষ্টির ফলে প্রথম ক্ষতিগ্রস্ত হয় সব স্বাদু পানির আধার। দেখা দেয় সুপেয় পানির সংকট। এবার রেমালের পরও একই সংকট দেখা দিয়েছে।”
ক্ষতিগ্রস্ত ওই টার্মিনাল সিঙ্গাপুর পৌঁছাবে বুধবার; আগামী ১৪ জুলাই মেরামত হয়ে আসতে পারে, বলেন জ্বালানি সচিব।
“এই সহযোগিতা ৮৬ হাজার মানুষকে খাদ্য, বাসস্থানের মৌলিক প্রয়োজন মেটাতে এবং জীবন নির্বাহের সুযোগ দেবে।”
“মেশিনকে কমপ্রেসিং করতে গ্যাসের চাপ থাকতে হয় ১৫ পিএসআই; দেশের কোথাও ৩/৪ এর বেশি ওঠে না, রাতে ৫ পিএসআই ওঠে,” বলছেন স্টেশন মালিকদের নেতা ফারহান।
“প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, রেমালের প্রভাবে উপকূলের প্রায় ২ লাখ ৪২ হেক্টর এলাকা আক্রান্ত হয়েছে,” বলেন স্পারসোর সদস্য মাহমুদুর রহমান।
“রান্না করে খাওয়ার মত অবস্থা নাই, আরেকজনের বাড়িতে খাচ্ছি। বেড়িবাঁধটা শক্ত থাকলে আমাদের এমন হইতো না,” বলেন উপকূলের এক বাসিন্দা।
নোনা পানি প্রবেশের ফলে শত শত গ্রামে চিংড়ির ঘের ও ফসলি জমি নষ্ট হয়েছে, বলছে বাপা।
গাছ লাগানোয় পরিকল্পনার অভাব, গাছের নিয়মিত পরিচর্যার অভাবকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা।