তেল মালিশ: প্রতি সপ্তাহে একে থেকে দুবার চুলে তেল দিতে হবে। আর্দ্রতা দেয় এমন তেল যেমন নারিকেল তেল, কাঠবাদামের তেল ইত্যাদির সঙ্গে যোগ করতে হবে নিমের তেল। এতে চুল উশকোখুশকো হবে না, আগা ফাটবে কিংবা ভেঙে যাবে না। নিমের তেল যেহেতু ঠাণ্ডা তাই তা চুলে জমে থাকা ঘাম ও তেল পরিষ্কার করবে, যা সুরক্ষা দেবে খুশকি ও মাথার ত্বকের চুলকানি হওয়া থেকে।
চুল পরিষ্কার: বৃষ্টির পানিতে চুল ভিজলে দ্রুত ভালো পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। নিজের মাথার ত্বকের সঙ্গে মানানসই শ্যাম্পু বা অন্য পরিষ্কারক প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে। চুল পড়ার হাত থেকে বাঁচতে চাইলে মাথার ত্বক পরিষ্কার ও শুষ্ক থাকা অত্যন্ত জরুরি।
সঠিক শ্যাম্পু: কোঁকড়া চুল বেশি উশকোখুশকো হয়, তাই ব্যবহার করতে হবে চুলে আর্দ্রতা যোগায় এমন শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার। প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি অনেক শ্যাম্পুই বাজারে পাওয়া যায়, এগুলো ব্যবহার করলে রাসায়নিক উপাদানের প্রভাবে চুল রুক্ষ হওয়া থেকে রক্ষা পাবে। চুলের অবস্থা দুর্বল হলে সালফেট মুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত।
ড্রায়ার ও আয়রন বর্জন: এ ধরনের যন্ত্র চুলে যতটা কম ব্যবহার করা যায় ততই মঙ্গল। বিদ্যুৎ এবং অতিরিক্ত তাপের কারণে চুলের যথেষ্ট ক্ষতি হয়।
ছবির প্রতীকী মডেল: হৃদিমা মল্লিক। মেইকআপ: আহান রহমান। ছবি: কেএ রহমান।
আরও পড়ুন