লাইফস্টাইল

এম এল বাওয়ালী: সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য ছোট্ট আধুনিক একটি ভ্রমণতরী। পাগমার্ক ট্যুরস অ্যান্ড ট্র্যাভেলসের মালিকানাধীন এ লঞ্চ ১২ থেকে ১৬ জন পর্যটক নিয়ে সুন্দরনে ঘুরে বেড়ায়। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লঞ্চটিতে পর্যটকদের জন্য আধুনিক সব সুযোগ সুবিধা রয়েছে। এ কোম্পানির আরেকটি ভ্রমণতরী এম এল মাওয়ালী ৫ জন পর্যটক নিয়ে সুন্দরবনে যায়। এ দুটি নৌযানে ২ রাত ৩ দিনের ভ্রমণ খরচ জনপ্রতি ১৬ থেকে ২৭ হাজার টাকা ।
সাগর আর বন সেখানে মিলেমিশে একাকার; বেঙ্গল টাইগার, চিত্রা হরিণসহ বহু প্রাণী প্রজাতির বিচরণ এই শ্বাসমূলীয় বনে। সুন্দরবন এখন দেশি-বিদেশি পর্যটকদের অন্যতম ভ্রমণ গন্তব্য। আর এই বনে ঘুরে বেড়াতে চাইলে চড়ে বস ...
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার পেরাছড়া ইউনিয়নের একটি পাহাড়ি পথকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা হাতিমুড়া পর্যটন কেন্দ্র।
‘টেকসই পর্বত পর্যটন’-এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বাংলাদেশে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস। গত কয়েক দশকে পর্যটন, যোগাযোগ আর কৃষিতে বদলে গেছে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির চিত্র।
ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়াটি প্রথম কালচে-লাল বর্ণে ধরা পড়ে।
আকাশে যদি না থাকে মেঘ, তবে সূর্যোদয়ের পর হিমালয় পর্বতমালার শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য এবারও দৃশ্যমান বাংলাদেশের উত্তরের সীমান্ত থেকে।
জনেরাং ত্রিপুরা পাড়ায় যাওয়ার পথে দেখা মিলবে ম্রো সম্প্রদায়ের ছবির মত গ্রাম মেনরন পাড়া।
বান্দরবানের গহীনে চেমা খালের পাশে ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম জনেরাং ত্রিপুরা পাড়ায় ২২ ঘর ত্রিপুরার বসবাস। এক সময়ে এ গ্রামের বাসিন্দারা ছিলেন নিরক্ষর; এখন একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে সেখানে। দুর্গম পাহাড়ের এ গ্ ...
ম্রো সম্প্রদায়ের ঘরগুলোতে একটি করে ছোট জানালাও থাকে।
পার্বত্য শহর বান্দরবান থেকে প্রায় ত্রিশ কিলোমিটার দূরে চিম্বুক পাহাড়ের কোলে ম্রো সম্প্রদায়ের একটি গ্রাম বাততিয়াপাড়া। সদর উপজেলার টংকাবতি ইউনিয়নের এ গ্রামটিই ম্রো সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় বসতি।
ছুটির দিনগুলোতে গোলাপের গ্রামে এখন পর্যটকদের ঢল নামে।
সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নে তুরাগ নদীর তীরে ছোট্ট গ্রাম শ্যামপুর। পুরো গ্রাম জুড়ে গোলাপ ফুলের চাষ হয় বলে নাম হয়েছে গোলাপ গ্রাম।