দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর খুলেছে রংপুরের প্রধান বিনোদন কেন্দ্রগুলোর একটি শিশু পার্ক। দর্শনার্থীদের আগমনও বেড়েছে।
Published : 30 Nov 2021, 07:55 PM
নাতিকে নিয়ে পার্কে ঘুরতে আসা এক নানা ও নাতনির সঙ্গে হ্যালোর কথা হয়। রিকশা চালক এই নানা নাতনির বায়না মেটাতে পার্কে ঘুরতে এনেছেন বলে জানালেন।
নাতনি আরশ মনি নানা মোখলেছুরের বড় মেয়ের একমাত্র সন্তান। জন্মের সময়ই তার মা মারা যায়। নানাবাড়িতেই বড় হয়েছে সে।
মোখলেছুর রহমান মুকুল নামে ওই ব্যক্তি হ্যালোকে বলছিলেন, “আমার কাছেই বড় হয়েছে, ছোটবেলা থেকে আমরাই লালন পালন করেছি, আহ্লাদেই এত বড় হইছে। এখন আবদার করছে তাই চিড়িয়াখানা আর পার্ক দেখবে, এটা ওটা দেখাইতে নিয়া আসছি। আমার তো সময় জোটে না, রিকশা চালাই। আজ শুক্রবার তাই কামাই বাদ দিয়ে এখানেই নিয়া আসলাম।"
শিশু পার্কের অচিনপুর রেল স্টেশন থেকে ২০ টাকার টিকিট কেটে স্বপ্নপুরী এক্সপ্রেসে করে ঘুরেছেন নানা আর নাতনি। নাতনি একেক সময় একেকটা বায়না ধরছেন আর নানা তার সাধ্যমতো তা মিটিয়ে চলছেন। মাঝেমাঝে চলছে নানা, নাতনির মিষ্টি-মধুর দুষ্টুমি। ছোট্ট আরশ মনি বলছিল, সে অনেক খুশি।