জাল নোটপ্রবণ এলাকা হিসেবে আটটি উপজেলাকে চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক, যার অধিকাংশই সীমান্তবর্তী।
Published : 21 Apr 2014, 06:50 PM
এই উপজেলাগুলো হচ্ছে- কক্সবাজারের চকরিয়া, পাবনার ঈশ্বরদী, সাতক্ষীরার আশাশুনি, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, বরিশালের বাবুগঞ্জ, ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল, ময়মনসিংহের গফরগাঁও এবং জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল।
জাল নোট ধরা পড়ার পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে এই উপজেলাগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাসগুপ্ত অসীম কুমার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
ক্ষেতলাল উপজেলায় প্রচুর জাল নোট পাওয়ার তথ্য পেয়ে সব শাখা কার্যালয়কে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে এই বিষয়ক তথ্য পাঠাতে বলা হয়।
“তার পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেশে আটটি উপজেলা চিহ্নিত করা হয়েছে,” বলেন অসীম কুমার।
দেশের যেখানেই জাল নোট ধরা পড়ুক, তা যাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক অথবা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কাছে নিয়ে আসা হয়। এসব উপজেলা থেকে সবচেয়ে বেশি জাল নোট যাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিআইডির কাছে এসেছে।
জাল নোট ঠেকাতে এই আট উপজেলায় সচেতনতামূলক কর্মশালা করা হচ্ছে বলে অসীম কুমার জানান।
ক্ষেতলাল ও আশাশুনিতে কর্মশালা ইতোমধ্যে হয়েছে। সহজে কিভাবে জাল নোট চেনা যায়, কর্মশালায় তা সাধারণ মানুষকে দেখিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।