“বন্দরে কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ও ডেলিভারি কার্যক্রম সকাল থেকে স্বাভাবিক নিয়মে চলছে,” বলেন এক কর্মকর্তা।
Published : 04 Aug 2024, 12:30 PM
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যে রোববার চট্টগ্রামে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিস খোলা থাকলেও সড়কে যানবাহন কম দেখা গেছে।
রোববার ভোর থেকেই চট্টগ্রামের বিভিন্ন তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের বহনকারী গাড়ি চলতে দেখা যায়। এছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সকাল পর্যন্ত পণ্য খালাস ও সরবরাহ কার্যক্রমও স্বাভাবিক ছিল।
চট্টগ্রামে সরকারি-বেসরকারিসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক- বীমায় স্বাভাবিক কার্যক্রম দেখা গেছে।
নগরীর সড়কগুলোতে রিকশা, অটোরিকশা, বাস চলাচল করতে দেখা গেলেও তা সংখ্যায় অন্যান্য দিনের তুলনায় কম দেখা গেছে। তবে ব্যক্তিগত গাড়ির তেমন দেখা মেলেনি।
সকাল থেকেই চট্টগ্রাম ইপিজেড ও কর্ণফুলী ইপিজেডের সব কারখানা চালু আছে বলে সংশ্লিষ্ট ইপিজেডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এছাড়া নগরীর বিভিন্ন এলাকায় বিজিএমইএ সদস্যভুক্ত তৈরি পোশাক কারখানাগুলো চালু রয়েছে।
চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়কে দূরপাল্লার বাস চলছে, তবে সংখ্যায় কম।
সীতাকুণ্ডের এক সাংবাদিক বলছেন, “সীতাকুণ্ড ও বাড়বকুণ্ড এলাকার সকল প্রকার মিল কারখানায় উৎপাদন অব্যাহত আছে। ওই এলাকায় অবস্থিত সকল রড তৈরির কারখানা চালু রয়েছে।”
চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক আছে জানিয়ে এক কর্মকর্তা বলেন, “বন্দরে কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ও ডেলিভারি কার্যক্রম সকাল থেকে স্বাভাবিক নিয়মে চলছে।”
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা নগরীর নিউ মার্কেট মোড় ও আশেপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। একই স্থানে দুপুর একটায় চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগও পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে।