শুরুতে সৌম্য সরকার ও পরে তামিম ইকবাল আউট হওয়ার পর সাকিব ও মুশফিকের জুটিই টেনে নিচ্ছিল দলকে। দুজনের জুটি একসময় পেরিয়ে যায় শতরানও। তবে লক্ষ্য ছিল ৩৮৭, প্রয়োজনীয় রান রেট বাড়ছিল প্রায় প্রতি ওভারেই।
সেই দাবি পরে মেটাতে পারেনি দল। সেঞ্চুরি করে নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন যিনি, সেই সাকিব আল হাসান ম্যাচ শেষে জানালেন, মুশফিককে নিয়ে তার চেষ্টা ছিল খেলাটা গভীরে টেনে নেওয়া। আর শেষ ২০ ওভারে ঝড় তোলা।
“আমরা প্রায় ৩০ ওভার খেলেই ফেলেছিলাম। শেষ ২০ ওভারে দুইশর মতো রান দরকার ছিল। টি-টোয়েন্টিতে ভালো খেললে মাঝেমধ্যে সেই রান করে ফেলা যায়। এমন নয় যে এই রান তাড়ার বিশ্বাস কখনও ছিল না। তবে পাশাপাশি এটাও বলতে হবে যে আমরা জানতাম, আমরা স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটছি। শুরু থেকেই আমাদের কাজটা কঠিন ছিল। একটা পর্যায়ে আমরা ভেবেছিলাম যে অন্তত কাছাকাছি যেতে পারব।”
পরিকল্পনায় গড়বড় হয় শেষ ২০ ওভারের সীমানায় যাওয়ার একটু আগে। ৪৪ রান করে মুশফিক আউট হয়ে যান ২৯তম ওভারে। পরের ওভারে বিদায় নেন মোহাম্মদ মিঠুনও। এরপর পর দিশা পায়নি ইনিংস। সাকিব ফেরেন ১১৯ বলে ১২১ রান করে।