মধ্যাঞ্চলের ওপেনার সাইফ হাসান পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় নিয়ে খেলেন ৫৮ রানের একটি ইনিংস। তাদের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৫৮ রানে ৫ উইকেট নেন পূর্বাঞ্চলের বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম।
পূর্বাঞ্চলের একমাত্র ইনিংসে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অপরাজিত ৩৩৪ রানের ইনিংস খেলেন তামিম। ১১১ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেন মুমিনুল।
মধ্যাঞ্চলের দ্বিতীয় ইনিংসে ফিফটি করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মোহাম্মদ মিঠুন। ৮৫ রানে ৬ উইকেট নিয়ে পূর্বাঞ্চলের ইনিংস ব্যবধানে জয়ে বড় অবদান রাখেন তরুণ অফ স্পিনার নাঈম হাসান।
চট্টগ্রামে বিসিএলের অন্য ম্যাচে দক্ষিণাঞ্চলের দ্বিতীয় ইনিংসে ঝড়ো ব্যাটিংয়ে সেঞ্চুরি করেন মাহমুদউল্লাহ। অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ম্যাচ বাঁচিয়েছেন উত্তরাঞ্চলের লিটন দাস।
মিরপুরে পূর্বাঞ্চল-মধ্যাঞ্চলের ম্যাচ দেখছিলেন ডমিঙ্গো। খবর রাখছিলেন উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চল ম্যাচের। টেস্ট দলের খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স বাড়তি আশা দেখাচ্ছে বাংলাদেশ কোচকে।
“কোনো সন্দেহ নেই, নেটে অনুশীলনের চেয়ে ম্যাচে রান করা বেশি অর্থবহ। যারা রান পেয়েছে তারা আত্মবিশ্বাস পাবে। তামিমের ট্রিপল সেঞ্চুরি একটি অসাধারণ প্রয়াস ছিল। খুব বেশি হয় না, তাই এটা খুব দামি। মুমিনুল, (মাহমুদউল্লাহ) রিয়াদ সেঞ্চুরি করেছে। মিঠুন ফিফটি পেয়েছে। ছেলেরা পাঁচ উইকেট পেয়েছে। ওরা দেখিয়েছে ওরা কেন টেস্ট দলে আছে। টেস্ট খেলোয়াড়দের ঘরোয়া ক্রিকেটে বড় কিছু করা সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ।”
আগামী শুক্রবার রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ।