দ্বিতীয় নতুন বলের প্রথম ওভারেই মেলে সাফল্য। ইবাদত হোসেনের বলে সীমানায় ধরা পড়েন কোহলি।
বলটি যদিও ছিল একদমই বাজে। লেগ স্টাম্পের বাইরে ফুল লেংথ। কোহলি ফ্লিক করেছিলেন, টাইমিং হয়েছিল দুর্দান্ত। ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে বল উড়ে যাচ্ছিল সীমানার দিকে। তাইজুল ছুটে এসে বলের একটু সামনে চলে এসেছিলেন। এরপর ডানদিকে নিজেকে পুরো শূন্যে ভাসিয়ে শরীরের পেছনে চলে যাওয়া বল জমান হাতে।
কলকাতার ইডের গার্ডেনসে শনিবার দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা পেসার আল আমিন মনে করেন, ওই দুর্দান্ত ক্যাচের পর ম্যাচে ফিরে বাংলাদেশ।
“ওটা ছিল বিরাট কোহলির ক্যাচ। তাইজুল ক্যাচটা ধরার পর ভালোভাবে খেলায় ফিরে আসি। ক্যাচটা ধরার পর আমরা অনুপ্রাণিত হয়েছি।”
কোহলি ফিরেন ১৯৪ বলে ১৩৬ রান করে। অধিনায়কের বিদায়ের পর দ্রুত উইকেট হারায় ভারত। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ৩৪৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকরা।
বাংলাদেশ দ্বিতীয় দিন শেষ করেছে ৬ উইকেটে ১৫২ রানে। ভারতকে আবার ব্যাটিংয়ে পাঠাতে এখনও ৮৯ রান প্রয়োজন সফরকারীদের।