দ্রুত একটি সিঙ্গেল নেওয়ার পথে হ্যামস্ট্রিংয়ে টান লাগে মাহমুদউল্লাহর। ফিজিও জুলিয়ান কালাফাতো কিছুক্ষণ চিকিৎসা দেওয়ার পরও ভালো অনুভব না করায় খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মাঠ ছাড়েন অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যান।
তিনি ক্রিজে যাওয়ার সময় সপ্তম ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ১৩/৪। ছিল দ্বিতীয় দিনেই ম্যাচ শেষ হয়ে যাওয়ার চোখ রাঙানি। পাল্টা আক্রমণে সরিয়ে দেন চাপ। মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে গড়েন ৭১ বলে ৬৯ রানের জুটি। ৪১ বলে ৭ চারে ৩৯ রান করেন মাহমুদউল্লাহ।
দ্বিতীয় দিন শেষে ভারতের চেয়ে ৮৯ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ। ইনিংস ব্যবধানে পরাজয় এড়াতে সফরকারীদের সামনে অপেক্ষা করছে কঠিন লড়াই। ব্যাটিংয়ে নামার অপেক্ষায় আল আমিন হোসেন, ইবাদত হোসেন ও আবু জায়েদ চৌধুরি।
রাবীদ জানান, তৃতীয় দিন মাহমুদউল্লাহ ব্যাটিংয়ে নামতে পারেন।
“এই মুহূর্তে ঠিক আছে। কাল সকাল তার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হবে। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
মুশফিক ও মোহাম্মদ মিঠুনের হেলমেটে শনিবার বল লেগেছিল। তাদের মাঝে কনকাশনের কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন রাবীদ।