স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, “এমন একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আমরা ভবিষ্যত বিজনেস লিডারদের দক্ষ ও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে চাই।”
Published : 27 Jan 2024, 08:00 PM
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-আইবিএর কনফারেন্স সেন্টার এবং টিচার্স লাউঞ্জের আধুনিকায়নে সহযোগিতা দিচ্ছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ।
সম্প্রতি এ বিষয়ে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান কার্যালয়ে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
চুক্তিতে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নাসের এজাজ বিজয়, আইবিএর পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ এ মোমেন এবং চারুতা প্রাইভেট লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জামাল আহমেদ সুফি নিজ নিজ পক্ষে সই করেন।
স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ডের হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড আন্ড মার্কেটিং বিটপী দাশ চৌধুরী, হেড অব প্রপার্টি মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ এবং চীফ কমপ্লায়েন্স অফিসার ওমর ফারুকও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
নাসের এজাজ বিজয় বলেন, “তরুণ প্রজন্মের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে বিনিয়োগ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের সামাজিক কার্যক্রমের অন্যতম একটি স্তম্ভ। আইবিএ দেশের স্বনামধন্য একটি প্রতিষ্ঠান এবং বর্তমানে শতাধিক নামিদামি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানে আইবিএ গ্র্যাজুয়েটরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এমন একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আমরা ভবিষ্যত বিজনেস লিডারদের দক্ষ ও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে চাই।”
মেধাবী ও উদ্যমী তরুণদের জন্য কাজ করতে পারা গর্বের উল্লেখ করে তিনি বলেন, “নতুন কনফারেন্স সেন্টার এবং টিচার্স লাউঞ্জ আগামী প্রজন্মের দক্ষ কারিগর বিনির্মাণে আইবিএর যাত্রাকে শক্তিশালী করবে।”
আইবিএ পরিচালক বলেন, “আমরা শ্রেণিকক্ষের বাইরেও শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী কাজে উৎসাহ ও প্রতিভা বিকাশে কাজ করি।”
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডকে এই সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, “তাদের সহায়তায় নবনির্মিত এই কনফারেন্স সেন্টার ও টিচার্স লাউঞ্জ ব্যবহার করে আমরা সমাজ ও জাতিকে ইতিবাচকভাবে ভূমিকা রাখতে পারব বলে আমি আশাবাদী।”
দেশের দীর্ঘমেয়াদী অংশীদার হিসাবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি এবং স্থিতিশীলতায় যুক্ত রয়েছে। ১১৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যাংকটি এই দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে বাণিজ্য, উন্নয়ন এবং অন্তর্ভুক্তিকরণে নিবেদিত।