হাড়গুলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা ছিল।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ মাকসুদ জানান, বুধবার দুপুরে সেগুলো থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
গত ৮ জুলাই নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে হাসেম ফুডস অ্যান্ড বেভারেজ কারখানা আগুনে পুড়েছিল।
এই অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫১ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। তাদের বেশিরভাগের দেহ এতটাই পুড়েছিল যে ডিএনএ পরীক্ষা করে পরিচয় নিশ্চিত হতে হয়।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কারখানার মালিক আবুল হাসেম ও তার চার ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে যে হত্যা মামলা হয়েছে, তার তদন্ত করছে সিআইডি।
সিআইডি নারায়ণগঞ্জের পরিদর্শক আতাউর রহমান বলেন, হাসেম ফুডসের ভবন থেকে গত ৭ সেপ্টেম্বর দুপুরে চারটি দেহাবশেষ (হাড়গোড়) উদ্ধার করা হয়।
এরপর গত ৯ সেপ্টেম্বর আরও হাড়গোড় উদ্ধার করা হয়। ওই হাড়গোড়গুলো নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। সেখানেই তা থেকে ফরেনসিক নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে শনাক্ত না হওয়া তিনজনের দেহাবশেষ আগে থেকেই সংরক্ষিত ছিল। এ নিয়ে ওই মর্গে সাতটি শনাক্ত না হওয়া দেহাবশেষ সংরক্ষিত রয়েছে।