যশোরের শার্শা উপজেলার নয় রেড জোন চিহ্নিত এলাকায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে প্রশাসনের নির্দেশনা উপেক্ষা করেই লোকজন যত্রতত্র চলাফেরা করছে; খোলা রাখা হয়েছে অনেক দোকানপাট- হাটবাজার। অনেকে আবার ‘একঘেয়েমি কাটাতে‘ ভিড় করছেন চায়ের দোকানে।
Published : 22 Jun 2020, 02:13 PM
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পুলক কুমার মণ্ডল জানান, অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় রেড জোন এলাকা থেকে লোকজনকে ঘরে ফিরে যাওয়ার জন্য প্রশাসনের পক্ষে মাইকিং করা হচ্ছে; কাউকে কাউকে জরিমানাও করা হচ্ছে। তবুও মানুষের যত্রতত্র চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা বা তাদের ঘরে রাখা যাচ্ছে না।
এর আগে মঙ্গলবার দুপুরে শার্শা উপজেলার শার্শা সদর ইউনিয়নের কাজিরবেড়, নাভারন রেলবাজার, উত্তর ও দক্ষিন বুরুজবাগান গ্রাম এবং বেনাপোল পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের নামাজগ্রাম ও দূর্গাপুর গ্রামকে রেড জোন হিসেবে লকডাউন করা হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে- নাভারন বাজারে দোকানপাট ও হাটবাজার খোলা রয়েছে।
বেনাপোল বাজারের পাশ থেকে রেড জোন শুরু হওয়ায় বাজারটি ২টা পর্যন্ত খোলা থাকছে।
রেড জোনের কথা বলতেই সাথে থাকা আবু নাইম (২০)বলেন, “ও যার হবে তার হবেই।সবাই তো বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে।এই বয়সে বাড়ি বসে থাকতি ভাল লাগে।”
তাছাড়া কেউ সরকারি নির্দেশনা অমান্য করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।