মঙ্গলবার ডিএসইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৯ জুন থেকে টাকা ফেরত দেওয়ার এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে এবং এ পর্যন্ত ৪৩১ বিনিয়োগকারীকে ৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে৷
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যে সব বিনিয়োগকারী ১৫ মের মধ্যে ডিএসইতে অভিযোগ করেছেন, তাদের নিজ নিজ ‘বিও অ্যাকাউন্টে’ উল্লিখিত ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে আনুপাতিক হারে প্রাপ্য অর্থ ফেরত দেওয়ার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে৷
এর আগে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী, ডিএসইর ট্রেক হোল্ডার কোম্পানি - ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ লিমিটেড, বাংকো সিকিউরিটিজ লিমিটেড এবং তামহা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে অভিযোগ গ্রহণ করা হয়।
ডিএসই আশা করছে, পর্যায়ক্রমে সব বিনিয়োগকারীর পাওনা পরিশোধ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আশ্বস্ত করা হয়, ডিএসই পাওনা পরিশোধের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্রোকারদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে এবং সব ধরণের পদক্ষেপ নিয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরণের ঘটনা এড়াতেও ডিএসই সতর্ক রয়েছে।
আরও খবর