চলতি মৌসুমে দারুণ ছন্দে আছেন এই পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড; সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪০ গোল করেছেন। ২০১২ সালের পর রিয়ালকে জিতিয়েছেন প্রথম লা লিগা শিরোপা, তুলেছেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে শত গোলের মাইলফলক ছুঁয়েছেন রোনালদো। প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে নকআউট পর্বে টানা দুই ম্যাচে করেছেন হ্যাটট্রিক।
ইউরোপ সেরার মঞ্চে সামনে আরেকটি ফাইনাল খেলতে যাচ্ছে রিয়াল। কার্ডিফের প্রিন্সিপালিটি স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতার দুবারের শিরোপাজয়ী ইউভেন্তুসের মুখোমুখি হবে রেকর্ড ১১বারের চ্যাম্পিয়নরা। ম্যাচটি শুরু হবে শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত পৌনে একটায়।
চার বছরের মধ্যে তৃতীয় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালে মাঠে নামার আগে দারুণ অনুপ্রাণিত সান্তিয়াগো বের্নাবেউ শিবির। তবে এই শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচের জন্য বিশেষ কোনো প্রস্তুতি নেই চারবারের বর্ষসেরা ফুটবলারের।
গত বছর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে টাইব্রেকারে জয়সূচক গোলটি করেছিলেন রোনালদো। নগর প্রতিদ্বন্দ্বী আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ২০১৩-১৪ মৌসুমের ফাইনালেও স্পটকিকে বল জালে পাঠিয়েছিলেন তিনি।
“ফাইনালে পেনাল্টি? এতে ভয়ের কিছু নেই। আমি ঝুঁকি নিতে পছন্দ করি।…আমি গোল করতে পারি আবার মিস করতে পারি। তবে আমি ব্যর্থ হবো না। আপনাকে ইতিবাচক হতে হবে। ভালো খেলোয়াড়, খুব ভালো খেলোয়াড় ও নক্ষত্রদের মাঝে এটাই পার্থক্য।”
“আমি নিজেকে নক্ষত্র ভাবি না। তবে আমি নিজেকে এমন একজন খেলোয়াড় ভাবি যে ম্যানচেস্টার, মাদ্রিদ ও জাতীয় দলে ইতিহাস গড়েছে।”