শনিবার কাম্প নউ থেকে ১-১ ড্র নিয়ে ফেরে রিয়াল। এ ড্রয়ের লুইস এনরিকের দলের সঙ্গে লা লিগায় ৬ পয়েন্টের ব্যবধান ধরে রেখেছে জিনেদিন জিদানের দল।
“এক পয়েন্ট পাওয়ার জন্য খেলা চালিয়ে যাওয়াটা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ফলটা পেতে আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছিলাম।”
দুই বছরের মধ্যে এ নিয়ে তিন বার বড় ম্যাচে রিয়ালের ত্রাতা হলেন রামোস, বিশেষ করে যে ম্যাচগুলোয় নিজের ছায়া হয়ে ছিলেন দলের সেরা তারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। ২০১৪ সালের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে যোগ করা সময়ে দলকে রামোস সমতায় ফেরানোর পর আতলেতিকো মাদ্রিদের হৃদয় ভেঙে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দশম শিরোপা জিতেছিল রিয়াল। উয়েফা সুপার কাপেও সেভিয়ার বিপক্ষে ৯৩তম মিনিটে দলকে সমতায় ফেরান স্পেনের এই ডিফেন্ডার, পরে দানি কারভাহালের গোলে শিরোপা উৎসব সারে রিয়াল।
মৌসুমের প্রথম ক্লাসিকোয় রামোসের গোলটি আসে ৯০তম মিনিটে। বার্সেলোনার জয়ের আশা ভেস্তে দিয়ে ১ পয়েন্ট নিয়ে ফেরার স্বস্তি অধিনায়কের।
“আমরা যতটা কার্যকর হতে পারতাম, ততটা ছিলাম না কিন্তু কিছু না পাওয়ার চেয়ে ১ পয়েন্ট পাওয়া ভালো এবং এটা আমাদের লিগে সুবিধাটা ধরে রাখতে সাহায্য করবে।”
১৪ রাউন্ড শেষে ৩৪ পয়েন্ট এ মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে অপরাজিত থাকা রিয়ালের। ২৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে বার্সেলোনা। ব্যবধান ৬ পয়েন্ট থাকলেও মাটিতে পা রাখছেন রামোস।
“পথ অনেক বাকি; অন্যদের চেয়ে নিজেদের ওপর নির্ভর করাটাই হবে ভালো।”