মেয়াদ শেষে যে কোনো পণ্যই ফেলে দেওয়া্ উচিত। তবে অনেক সময় মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেও প্রসাধনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
মেয়াদ শেষ না হলেও প্রসাধনী নষ্ট হয়ে গেছে কিনা তা বোঝার উপায় রূপচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে এখানে জানানো হল।
ফেইস ক্লিঞ্জার: ফেইস ওয়াস এক বছর পর্যন্ত ভালো থাকে। তাছাড়া এতে যদি জমাট বাঁধা অংশ বা রংয়ের পরিবর্তন দেখা যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গেই তা ব্যবহার বাদ দিতে হবে।
মাইসেলার ওয়াটার: বাতাসের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে এতে সহজেই ব্যাক্টেরিয়া বাসা বাঁধে। তাছাড়া এর নিজস্ব আয়ু ছয় মাস। এর বেশি সময় কোনো ধরনের মাইসেলার ওয়াটার ভালো থাকে না।
ফেইস টোনার: এটাও মাইসেলার ওয়াটারের মতো তরল বিশেষ হওয়ায় এতে ব্যাক্টেরিয়া সহজেই বাসা বাঁধে। টোনার ছয় মাস থেকে এক বছর ভালো থাকে। যদি এর রং, ঘনত্ব বা গন্ধে কোনো রকম পরিবর্তন হয় তাহলে তা ব্যবহার করা বাদ দিতে হবে।
ময়েশ্চারাইজার: অনেক ক্রিম এক বছর পর্যন্ত ভালো থাকে। তবে ত্বক পরিচর্যার প্রাকৃতিক উপাদানগুলো এক বছরের আগেই নষ্ট হয়ে যায়।
সুগন্ধি: ভালোভাবে সংরক্ষণ করা হলে তা অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকে। প্রায় ৮ থেকে ১০ বছর। আলো থেকে দূরে, অন্ধকার স্থানে সুগন্ধি রাখতে হয়।
আরও পড়ুন