এরা হলেন- বাসের হেলপার হোসেন (২৫), চালক লিটন (৩২) ও ১৩ বছরের এক কিশোর।
সোমবার অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান র্যাব-৭ এর কর্মকর্তা নিয়াজ মোহাম্মদ চপল।
শনিবার বিকেলে নগরীর স্টেশন রোডে অক্সিজেন এলাকা থেকে আসা ৮ নম্বর রুটের বাস থেকে ভাড়া নিয়ে ‘ঝগড়ার জেরে ফেলে দেওয়া হয়’ স্থানীয় হাবিবুল্লাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রহমত উল্লাহকে (৩৮)।
তিনি মেহেদিবাগের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি। তিনি বাম পায়ে গুরুতর আঘাত পেয়েছেন বলে চিকিৎসকরা জানান।
ওইদিন কোতয়ালী থানা পুলিশ বাসটি আটক করলেও চালক-হেলপার কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
র্যাবের জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক চপল বলেন, তদন্ত করতে গিয়ে এ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ১৩ বছরের এক কিশোরকে বায়েজিদ বোস্তামি থেকে সোমবার দুপুরে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্য মোতাবেক বায়েজিদ শান্তিনগর থেকে চালক লিটন ও রাতে মোহাম্মদনগর থেকে হেলপার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
‘ভাড়া নিয়ে কথাকাটাকাটির জের ধরে’ ঘটনাটি ঘটেছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেছে।