ধার করা ও উপহার পাওয়া ক্রিকেট সামগ্রী নিয়ে এতদিন ধরে খেলে আসছে দলটি, আর্থিক সঙ্কটের কারণে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলতে এসেছে তারা গণ-অর্থায়নে।
টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিল বাংলাদেশ। আশা ছিল বড় স্কোরের। সেই সম্ভাবনাও জেগেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ধসের পর লোয়ার অর্ডারদের সৌজন্যে দল করতে পারে ২১৬ রান।
দারুণ বোলিং-ফিল্ডিংয়ে এই ম্যাচও ৯১ রানে জিতেছে বাংলাদেশ। ম্যাচের মাঝ বিরতিতে দলকে যে বার্তা দিয়েছিলেন মাশরাফি, মাঠে সেটির প্রতিফলন দেখে খুশি অধিনায়ক।
“যখন বোলিংয়ে নামলাম, ছেলেদের কাছে চেয়েছি যেন পেশাদারিত্ব দেখাতে পারে। ওরা সেটি দেখাতে পেরেছে। যেভাবে ছেলেরা এগিয়ে যাচ্ছে, সেটি দারুণ ব্যাপার। এই একাগ্রতা ও মোমেন্টাম ধরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি টুর্নামেন্টের বাকি সময়টুকুতেও ধরে রাখতে পারব আমরা।”
এই জয়ে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে তিন ম্যাচের তিনটিতেই বোনাস পয়েন্টসহ জিতল বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ম্যাচের ফলের ওপর নির্ভর করবে ফাইনালে কে হবে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ।