পাশাপাশি কক্সবাজারে আগের মতই ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় এ ঝড় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ আয়েশা খাতুন বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি শনিবার সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাতের মধ্যে সুন্দরবনের কাছ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের খুলনা উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এর প্রভাবে শনিবার সকাল থেকেই দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে।”
উপকূলীয় সাত জেলাকে ঝূঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করে আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখার পাশাপাশি মাইকিং করে নিচু এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলা হচ্ছে।
লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য ৫৬ হাজার স্বেচ্ছারসবীকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে ২০০০ প্যাকেট করে শুকনো খাবার।
আরও খবর